যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের একক বৃহত্তম ক্রেতা। চীনের পর বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক প্রস্তুতকারক।
রপ্তানি কমার পেছনে ইউরোপের উচ্চ মূল্যস্ফীতিরও প্রভাব আছে। ফলে, বেশিরভাগ দেশ থেকে রপ্তানির পরিমাণে নিম্নমুখী প্রবণতা ছিল।
বাংলাদেশের প্রতিযোগীরা যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বাজারে ভালো করেছে। কারণ তথ্যে দেখা গেছে, তাদের রপ্তানির পরিমাণের দিক দিয়ে বেড়েছে।
পুনর্গঠিত পর্ষদ কার্যকরভাবে পরিস্থিতি সামাল দিতে না পারায় সরকার শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে প্রশাসক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি কাজের শৃঙ্খলা বজায় রাখা পোশাক শিল্পের জন্য এখন বড় চ্যালেঞ্জ। কেননা, কারখানাগুলো বর্তমানে চালু আছে।’
সংবাদ সম্মেলনে কারখানা মালিকরা বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির সুযোগ নিয়ে কিছু মহল গুজব ছড়াচ্ছে।
বৈঠক শেষে বিজিএমইএর পক্ষ থেকে বলা হয়, অস্থিরতা না কাটলে আগামীকাল থেকে তারা কারখানা বন্ধ রাখবেন।
আজ মঙ্গলবার কারখানা খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন মালিকরা।
‘রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ইপিজেড) ও বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের (এসইজেড) বাইরে বিনিয়োগের অনুমতি না দেওয়ার বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত বিনিয়োগের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।’
আন্তর্জাতিক খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলোর এমন চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে দেশের পোশাক সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান, বস্ত্র কারখানার পাশাপাশি তাঁতিরাও তাদের উত্পাদন বাড়াচ্ছেন।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুসারে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে কানাডায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি ১৫৫ কোটি ডলারে পৌঁছে। এর আগের অর্থবছরের তুলনায় তা ১৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ বেশি।
বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, গাজীপুরের কালিয়াকৈরে লিডা টেক্সটাইল অ্যান্ড ডায়িং লিমিটেড ও লিজ ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড...
ডলারের হিসাব বিবেচনায় নিলে চলতি বছরের বাকি সময় পোশাক ব্যবসার জন্য ভালো যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) এক শীর্ষ...
মে মাসের বেতন বকেয়া রয়েছে ৭৫টি কারখানার শ্রমিকদের। জুন মাসের ১৫ দিনের বেতন হয়নি ৬৩২টি কারখানায়।
২০৩০ সালের মধ্যে ১০০ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি ও বৈশ্বিক পোশাক বাজারের ১২ শতাংশ দখলের পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এই উদ্যোগ নিয়েছে বিজিএমইএ।
দেশের প্রায় ৯০ শতাংশ তৈরি পোশাক কারখানায় ঈদের বোনাস ও ৯৮ দশমিক ৮৪ শতাংশ গার্মেন্টসে মার্চ মাসের বেতন পরিশোধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স...
কারখানা মালিকদের সম্ভব হলে ঈদের ২-৩ দিন আগে থেকেই শ্রমিকদের ছুটি দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে
মার্কিন বাজারে বিক্রি বাড়তে থাকায় আন্তর্জাতিক পোশাক বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডের অর্ডার বাড়ছে, যা বাংলাদেশের পোশাক প্রস্ততকারকদের স্বস্তি দিচ্ছে।
ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা, চীন থেকে অর্ডার স্থানান্তর এবং ফ্যাশনে পরিবর্তনসহ বেশকিছু কারণে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ হয়ে উঠেছে অন্যতম প্রধান সোয়েটার প্রস্তুতকারী দেশ।