‘বৃষ্টির কারণে সড়কে পানি জমে থাকলেও শ্রমিকরা ভেজা অবস্থায় সিমেন্ট-বালু-কংক্রিটের ঢালাই চালিয়ে যাচ্ছেন।’
১৮ থেকে ২৫ জুন পর্যন্ত পর্যটকদের দেবতাখুমে ভ্রমণ থেকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
আজ ভোরে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়
স্থানীয়রা অভিযুক্তকে আটক করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
আজ সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় বান্দরবানে ১৭৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
আহত তৈয়ব নাইক্ষ্যংছড়ি ইউনিয়নের কম্বোনিয়া এলাকার ছাবের আহমদের ছেলে।
জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মঙ্গলবার ভোরে লামা উপজেলার ফাসিয়াখালী সীমান্তবর্তী মুরুং ঝিরিপাড়া এলাকায় তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
কে বা কারা অপহরণ করেছে তা এখনো জানা যায়নি।
পরিচয় জানতেই দাঁড়িয়ে গেল বৃদ্ধ দম্পতি। চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ল দুজনার।
বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর সড়কের ওপর থেকে পাহাড় ধসের মাটি সরানোর কাজ শেষে গাড়ি চলাচলের উপযোগী করা হয়েছে।
ক্রাইখ্যংমুখের একটু উপরে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে।
বন্যায় প্লাবিত বান্দরবান জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগারের ৩০ হাজারের বেশি বই ভিজে নষ্ট হয়ে গেছে।
কোনো অনুমতি ছাড়াই ট্যুরিস্টের একটি দল নিয়ে তিনি সেখানে গিয়েছিলেন বলে ট্যুরিস্ট পুলিশ জানিয়েছে।
এক সময় এই গ্রন্থাগারের সংগ্রহে বইসহ বিভিন্ন দেশি-বিদেশি পত্রিকা, জার্নাল ও ঐতিহাসিক নথিপত্রের সংখ্যা ছিল ৩৮ হাজারের বেশি। ২০১৯ সালের বন্যায় ৮ হাজারের মতো বই নষ্ট হয়ে যায়। এবার এর কিছুই বাঁচানো যায়নি।
ওই এলাকাটিকে চরম ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছে বান্দরবান পৌরসভা ও ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয়রা জানান, পাহাড় ধসে বান্দরবান-থানচি-রুমা সড়কের মিলনছড়ি এলাকা থেকে শুরু করে চিম্বুক নীলগিরি পোড়া বাংলা এলাকা এবং বান্দরবান-রুমা ও থানচি সড়কের বিভিন্ন এলাকার পাহাড় ধসে সড়ক ভেঙে যায়।
‘বন্যায় টিউবওয়েলসহ পানির সব উৎস ডুবে যাওয়ায় গত ৩ দিন ধরে খাবার পানির চরম সংকটে আছি।’
নিখোঁজ ২ জন