‘আমাদের সব কাজ স্বচ্ছ এবং এটা স্বচ্ছই রাখতে চাই।’
তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনে পক্ষপাত করা চলবে না।
‘আমরা আমাদের কমিটমেন্টে (অঙ্গীকার) অটল আছি। আমাদের মূল লক্ষ্য অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন, সেই পর্যন্ত যাতে পৌঁছাতে পারি সেটি লক্ষ্য রাখবেন। এটি একটি ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা, যা আজ থেকে শুরু হয়েছে,...
তিনি বলেন, এমন পরিবেশ সৃষ্টির উদ্যোগ নেব যেখানে মানুষ যাকে ইচ্ছে তাকে ভোট দিতে পারবে।
আজ বৃহস্পতিবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জারি করা পৃথক প্রজ্ঞাপনে আরও চার কমিশনারকে নিয়োগ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
বর্তমান আইন অনুযায়ী, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে অনুসন্ধান কমিটির সুপারিশ ও যাবতীয় কাজ বৈধ বলে গণ্য হয় এবং এ নিয়ে আদালতে প্রশ্ন তোলার সুযোগ নেই।
নির্বাচনটা নির্বাচন—এই জিনিসটা আমাদের বুঝতে হবে।
ভবিষ্যতে পুরো দেশে ভারতের মতো স্ট্যাগারিং পদ্ধতিতে নির্বাচন হতে পারে বলেও এ সময় জানান তিনি।
সিইসি বলেন, ‘আমি জানি না সরকারের সঙ্গে আসলেই কোনো গোপন এজেন্ডা নিয়ে কারো সমঝোতা হয়েছে কি না। আমি নির্দ্বিধায় বলতে পারি যে আমার সঙ্গে হয়নি।’
‘আমরা বিষয়টাকে খুব গুরুত্ব সহকারে নিয়েছি’
ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে এমন পরিস্থিতি তৈরিতে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সুদৃঢ় সমন্বয়ে নির্বাচন কমিশন কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার...
‘এটা আমাদের দায়িত্ব না যে কাউকে নির্বাচনে নিয়ে আসা।’
গতকাল শনিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল এই চিঠির উত্তর দিয়েছেন।
বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারাহ কুকের সঙ্গে আজ বৈঠক করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
আইনি নোটিশে আইনজীবী বলেন, সিইসির দায়িত্বজ্ঞানহীন, অবাঞ্ছিত, অশালীন, অমানবিক, বেআইনি ও অনৈতিক বক্তব্য তার মক্কেলের শারীরিক, মানসিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষতি করেছে, যা অপূরণীয়।
সিইসি বলেন, ‘কোনো ভোটারকে বাধা প্রদান করা যাবে না। কোনোভাবে ভোটারদের অধিকার খর্ব করা যাবে না। সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে কেন্দ্রীয়ভাবে নির্বাচন মনিটরিং করা হবে।’
আমরা বলেছি আমরা চেষ্টা করব এবং সরকারের সদিচ্ছার ওপর আমরা বারবার জোর দেবো, সেটা সরকারকেও করতে হবে
‘এখন একটি রাজনৈতিক সংকট বিদ্যমান এবং বড় রাজনৈতিক দলগুলো আগামী সাধারণ নির্বাচনে অংশ নেবে কি না, তা একটি বড় চ্যালেঞ্জ।’
‘গত ২টি সাধারণ নির্বাচন অবাধ বা সুষ্ঠু হয়নি। এর ফলে নির্বাচন কমিশনের প্রতি জনগণের আস্থা ক্ষুণ্ণ হয়েছে। বর্তমান নির্বাচন কমিশন এমন কিছু করতে পারেনি, যা মানুষের সেই ধারণা পরিবর্তন করবে। তাদের প্রথম...