মুদ্রানীতি কড়াকড়ি ও আমদানি কমিয়েও যখন মূল্যস্ফীতি রোধ করা সম্ভব হয় না, তখন সাধারণ মানুষের জন্য এই লড়াই আরও কঠিন হয়ে ওঠে।
বছরজুড়েই পেঁয়াজের বাজার চড়া থাকায় বেশিরভাগ কৃষক পেঁয়াজের বীজ তৈরি করার চেয়ে দানাদার পেঁয়াজ বিক্রিতে জোর দিয়েছেন। পেঁয়াজ চাষের ভরা মৌসুমেও কৃষকরা এখন কেনা বীজের ওপর নির্ভরশীল।
ঢাকার বাইরে কিছু এলাকায় প্রতিকেজি পেঁয়াজ ১৬৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
রাজধানীর পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ সংকটের কারণে পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা দরে। ভারত থেকে আমদানি করা প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম গত সপ্তাহেও ছিল ১০০ টাকা। আজ এই পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা দরে।
যুক্তরাষ্ট্রে ম্যাকডোনাল্ডসের পাশাপাশি টাকো বেল, পিৎজা হাট ও কেএফসির কয়েকটি শাখায় আপাতত কাঁচা পেঁয়াজ ব্যবহার করা হচ্ছে না।
যদি বিকেলে নাশতায় ভিন্ন স্বাদের মজাদার কিছু থাকে তাহলে কার না ভালো লাগে।
দেশটির ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফরেন ট্রেড (ডিজিএফটি) গতকাল শুক্রবার এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে।
প্রায় ৬ মাস পর পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলো ভারত
পেঁয়াজ রপ্তানি নিরুৎসাহিত করতে এবং অভ্যন্তরীণ বাজার স্থিতিশীল রাখতে শনিবার ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানিতে সর্বনিম্ন দাম নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নেয়।
চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতি মেট্রিক টন পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য ৮০০ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করেছে ভারত।
কৃষকরা জানায়, পেঁয়াজ আবাদের সঙ্গে শীতের আবহাওয়ার সম্পর্ক আছে। ফলে আবাদ শুরু করতে দেরি হলে ফলন বিপর্যয়ের আশঙ্কা থাকে।
এই পরিস্থিতির ভুক্তভোগী হচ্ছেন সীমিত আয়ের মানুষ, যারা জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয়ের সঙ্গে তাল মেলাতে প্রতিনিয়ত হিমশিম খাচ্ছেন।
ভোক্তা প্রতি সর্বোচ্চ দুই কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করা হবে
দীর্ঘদিন ধরে চলমান মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের ক্রয় ক্ষমতাও কমেছে। ফলে তারা ব্যয় কমাতে বাধ্য হচ্ছেন, এমনকি প্রতি মাসের মুদির বাজারের জন্য নির্ধারিত বাজেট কমিয়েছেন। শুধু তাই নয় অনেকেই তাদের...
৯৯ প্রতিষ্ঠানকে ৫ লাখ ২ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
সরকার নির্ধারিত দামে নিত্যপণ্য বিক্রি না করায় ১০৮টি প্রতিষ্ঠানকে ৩ লাখ ৯৮ লাখ ৫০০ টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
অর্থনীতিবিদরা সাধারণত পণ্যের দাম বেধে দেওয়ার বিরোধিতা করেন। কেননা, এধরনের উদ্যোগ অনেক ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত দাম অনুসরণ করা হয় না। তাই মানুষের ভোগান্তিও কমে না।
পর্যায়ক্রমে সব সুপারশপে অভিযান চালানো হবে