তিস্তা সেচ প্রকল্প এলাকায় এক লাখের অনুমতি নিয়ে চার লাখ গাছ কাটার অভিযোগ। অস্বীকার করে কর্তৃপক্ষ বলেছে, যা হচ্ছে, সবই উন্নয়নের স্বার্থে।
নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা ও কৃষি জমি
'মঙ্গলবারের মধ্যে পানি নেমে না গেলে আগাম শীতকালীন শাক-সবজির ক্ষতি হবে'
‘নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে বাড়ি-ঘরে পানি ঢুকে পড়েছে। গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি এবং বাচ্চাদের নিয়ে আমরা চরম বিপদে আছি।’
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, দুই দেশের মধ্যে পানি বণ্টনের সমস্যা অবশ্যই আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী সমাধান করা উচিত। বাংলাদেশের মতো ভাটির দেশগুলোর এই অধিকার রয়েছে।
‘ঈদের আগত বন্যা হইলে খুব বিপদে পড়ি যামো,’
‘ফারাক্কা-তিস্তা এবং অন্যান্য অভিন্ন নদীগুলোর সমস্যার সমাধান কী করে হবে? কারণ তারা (আওয়ামী লীগ) তো দখলদারিত্ব করছে এখানে।'
‘তিস্তা নিয়ে আমরা একটি বৃহৎ প্রকল্প নিয়েছি। ভারত সেখানে অর্থায়ন করতে চায়।’
এদিকে, মুন্সীগঞ্জের টংগিবাড়ীতে পদ্মার শাখা নদীতে গোসল নেমে গতকাল নিখোঁজ স্কুলশিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
চর ও নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে। তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাট ও আমন ধানের খেত।
তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমারের বুকে ৮০টি চর ও নদী তীরবর্তী ৪০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকায় আমন ধান খেত ও রাস্তাঘাট পানির নিচে তলিয়ে গেছে।
প্লাবিত এলাকাগুলো থেকে পানি নামতে শুরু করলেও কমেনি দুর্ভোগ।
এরমধ্যে কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদের বুকে ৩৫টি চরে ২৫ হাজার এবং লালমনিরহাটে তিস্তার বুকে ১৫টি চরে ৫ হাজারের বেশি মানুষ পানিবন্দী আজ বুধবার সকাল থেকে।
বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ রাস্তায় দাঁড়িয়ে কর্মসূচিতে অংশ নেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্প্রতি ভারতের পররাষ্ট্র দপ্তরে এ বিষয়ে একটি কূটনৈতিক নোট (নোট ভার্বাল) পাঠিয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গে জলবিদ্যুৎ ও সেচ প্রকল্পের জন্য তিস্তা নদীর পানি প্রত্যাহারে ভারতের পরিকল্পনা সম্পর্কে তথ্য জানার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেহেলি সাবরিন আজ সাপ্তাহিক...
ড. মনজুর আন্তর্জাতিক পানি সম্মেলনে বাংলাদেশের জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে অংশগ্রহণ করে দ্য টেলিগ্রাফ পত্রিকাকে সাক্ষাৎকার দেন। এখন তিনি সেই বক্তব্যকে ‘ব্যক্তিগত মতামত’ হিসেবে দাবি করছেন।
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘পরিকল্পিত ৩টি প্রকল্পের মধ্যে ২টি তিস্তার শাখা নদীতে হওয়ায় বাংলাদেশে পানির প্রবাহ আরও কমে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে; বিশেষত ডিসেম্বর থেকে এপ্রিল মাসের মধ্যে।’
বাংলাদেশে তিস্তাপাড়ের কৃষকদের ভাষ্য, উজানে আরও ২টি খাল খননের মাধ্যমে ভারত তাদের আবাদি জমির পরিমাণ বাড়াবে। এ অবস্থায় শুষ্ক মৌসুমে তিস্তা থেকে এখন যতটুকু সেচের পানি পাওয়া যায়, আগামীতে সেটুকুও পাওয়া...