২০২৪ সালের ডিসেম্বরে এর আগের বছরের একই মাসের তুলনায় সবচেয়ে উন্নত মানের ‘এ গ্রেড’ ডিমের দাম ৬৫ শতাংশ বেড়েছে।
চলুন জেনে নিই এমএইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের পুষ্টিবিদ আঞ্জুমান আরা শিমুলের কাছ থেকে।
জানিয়েছেন লাইফ ট্রাস্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পুষ্টিবিদ মাহিনুর ফেরদৌস।
খুবই মজাদার একটা রেসিপি, যা মাংসের স্বাদকেও হার মানাবে।
আজ চট্টগ্রামের বাজারে প্রতি ডজন ডিমের দাম ছিল ১৪০-১৪৫ টাকা।
গতকাল কারওয়ান বাজারে প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হয় ১৪৫ টাকায়। তিন দিন আগেও ঢাকার বিভিন্ন বাজারে ডিমের ডজন ছিল ১৯০-২০০ টাকা।
খুচরা বাজারে প্রতি হালি ডিম পাওয়া যাওয়ার কথা ৪৮ টাকায়। কিন্তু এই দামে ডিম পাচ্ছেন না ক্রেতারা।
চট্টগ্রামে ডিমের পাইকারি বাজারে চলছে ইঁদুর-বিড়াল খেলা। দিনের বেলায় ভোক্তা অধিকারের অভিযান চলে। এ কারণে কৌশল পাল্টেছে আড়তদাররা।
বাজারের অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে আনতে সাতটি প্রতিষ্ঠানকে এই ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
জেনে নিন পুষ্টিবিদ ফাহমিদা হাশেমের কাছ থেকে।
৯৯ প্রতিষ্ঠানকে ৫ লাখ ২ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
সরকার নির্ধারিত দামে নিত্যপণ্য বিক্রি না করায় ১০৮টি প্রতিষ্ঠানকে ৩ লাখ ৯৮ লাখ ৫০০ টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
অর্থনীতিবিদরা সাধারণত পণ্যের দাম বেধে দেওয়ার বিরোধিতা করেন। কেননা, এধরনের উদ্যোগ অনেক ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত দাম অনুসরণ করা হয় না। তাই মানুষের ভোগান্তিও কমে না।
বাজারে স্থিতিশীলতা আনতে আরও ছয় কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার।
শুধু অভিযান চালিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয় না। অর্থনীতিবিদদের মতে, যারা ভ্যালু চেইনে আছেন, তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে।
পর্যায়ক্রমে সব সুপারশপে অভিযান চালানো হবে
আলু, পেঁয়াজ ও ডিমসহ নিত্যপণ্য এবং স্যালাইনের মূল্য স্থিতিশীল ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে বাজার অভিযান পরিচালনা করা হয়।
সরকার এনফোর্স করবে ঠিকই, তবে ব্যবসায়ীদেরও মেনে চলা উচিত।