খুবই মজাদার একটা রেসিপি, যা মাংসের স্বাদকেও হার মানাবে।
আজ চট্টগ্রামের বাজারে প্রতি ডজন ডিমের দাম ছিল ১৪০-১৪৫ টাকা।
গতকাল কারওয়ান বাজারে প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হয় ১৪৫ টাকায়। তিন দিন আগেও ঢাকার বিভিন্ন বাজারে ডিমের ডজন ছিল ১৯০-২০০ টাকা।
খুচরা বাজারে প্রতি হালি ডিম পাওয়া যাওয়ার কথা ৪৮ টাকায়। কিন্তু এই দামে ডিম পাচ্ছেন না ক্রেতারা।
চট্টগ্রামে ডিমের পাইকারি বাজারে চলছে ইঁদুর-বিড়াল খেলা। দিনের বেলায় ভোক্তা অধিকারের অভিযান চলে। এ কারণে কৌশল পাল্টেছে আড়তদাররা।
বাজারের অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে আনতে সাতটি প্রতিষ্ঠানকে এই ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
যদি বিকেলে নাশতায় ভিন্ন স্বাদের মজাদার কিছু থাকে তাহলে কার না ভালো লাগে।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর প্রতি ডজন ডিম ১৪২ টাকা ও প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৭৯ টাকায় কেজি দরে বিক্রির ঘোষণা দেয় কৃষি বিপণন অধিদপ্তর।
চলুন জেনে নেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাদানকল্প প্রতিষ্ঠান গভর্নমেন্ট কলেজ অব অ্যাপ্লাইড হিউম্যান সায়েন্স কলেজের খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রেহানা বেগমের কাছ থেকে।
‘এক্ষেত্রে আইনে যা যা আছে, আমরা তার সর্বোচ্চ প্রয়োগ করব।’
দেশের ১০টি পোল্ট্রি ফার্ম ও পোল্ট্রি সংশ্লিষ্ট সংগঠনের বিরুদ্ধে ডিমের দাম বৃদ্ধিতে বাজারে কারসাজির অভিযোগে মামলা করেছে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন (বিসিসি)।
ডিম উৎপাদনে বড় ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের কারণে ছোট খামারিদের মধ্যে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
‘অসাধু ব্যবসায়ীদের মাঝে কৃত্রিম উপায়ে দাম বাড়ানোর প্রবণতা আছে। তার বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়ায়’
বিস্তারিত দেখুন স্টার নিউজবাইটসে।
‘অভিযান শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।’
ঢাকার কাঁচাবাজারগুলোতে খুচরা বিক্রেতারা এখন প্রতিকেজি ব্রয়লার মুরগি সর্বোচ্চ ১৮০ টাকা দরে বিক্রি করেছেন। একই দামে বিক্রি হচ্ছে প্রতি ডজন ডিমও।
আমরা বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে রাজি আছি। কিন্তু কী...
যেসব কোম্পানি পাকা রশিদ দিচ্ছে না তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে
টিসিবির তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় খুচরা বিক্রেতারা আজ প্রতি ডজন ফার্মের মুরগির ডিম ১৫০ থেকে ১৬৫ টাকায় বিক্রি করছেন, যা এক সপ্তাহ আগের তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি।