ট্রাম্প জেতায় ইউরো অঞ্চল, মেক্সিকো, চীন ও কানাডা সম্ভাব্য নতুন শুল্কের ঝুঁকিতে পড়েছে। ফলে এসব অঞ্চলের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
উচ্চ আমদানি বিল, প্রত্যাশার চেয়ে কম রেমিট্যান্স ও রিজার্ভ কমে যাওয়ায় ডলার সংকটের কারণে আন্তঃব্যাংক মুদ্রার বাজার অনেক দিন থেকেই বিশাল চাপে ছিল।
তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি-মার্চ ত্রৈমাসিকের তুলনায় এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে বিদেশি ঋণ বেড়েছে চার শতাংশ।
মেজবাউল হক বলেন, জুলাইয়ের শেষ দিনে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ১২০ মিলিয়ন ডলার।
বৈদেশিক মুদ্রার বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে
এই কেলেঙ্কারির জন্য কাকে দায়ী করা উচিত?
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বলেছেন, বিনিময়ে ব্যাংকিং নিয়ন্ত্রক সংস্থা মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ টাকা সংগ্রহ করেছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের মার্চ পর্যন্ত দেশের সরকারি ও বেসরকারি খাতে মোট বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৯ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর কাছে মার্কিন ডলার বিক্রির সময় ব্যাংকগুলোর জন্য নির্ধারিত হারের চেয়ে বেশি পাবে না ফরেন এক্সচেঞ্জ হাউজগুলো।
দুই বছরের ব্যবধানে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ অর্ধেকে নেমে এসেছে এবং প্রতি মাসে রিজার্ভ কমছে। মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে। ফলে, আমদানি নির্ভর এই অর্থনীতির আমদানি ব্যয় অনেক বেড়েছে।
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এক সপ্তাহের ব্যবধানে ৬০ মিলিয়ন ডলার কমেছে।
মূলত ‘কাজমা’ নামে পরিচিত এই চেক ইনফ্লুয়েন্সার এই বিপুল পরিমাণ অর্থ বিলিয়ে দিয়ে মানুষকে হতবাক করে দেন।
সম্প্রতি রেকর্ড সংখ্যক কর্মী বিদেশে গেলেও গত সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৪১ মাসের সর্বনিম্ন এক দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল বুধবার পর্যন্ত রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২০ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলারে, যা গত ৪ অক্টোবর ছিল ২১ দশমিক ০৫ বিলিয়ন ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আশঙ্কা, স্বাধীন-বাজারভিত্তিক ব্যবস্থা দেশে মূল্যস্ফীতির চাপকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।
আইএমএফ প্রতিনিধিদলকে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, বিনিময় হার যদি পুরোপুরি খোলা বাজারের ইচ্ছার ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়, তাহলে তা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে এবং অর্থনীতির অন্যান্য খাতে...
চলতি সপ্তাহে ওই ১০ ট্রেজারি প্রধান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে পৃথক চিঠি পাঠিয়েছেন।
গত দেড় বছর ধরে টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে।