৯ এপ্রিল এস আলম ও পরিবারের প্রায় ৮ হাজার কাঠা স্থাবর সম্পত্তি এবং ৩০ জানুয়ারি ৫৮ একর স্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেন আদালত।
এসব সম্পত্তির বাজার মূল্য ৪০৭ কোটি ২১ লাখ টাকা বলে জানা গেছে।
চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে থাকা এসব সম্পত্তির বাজার মূল্য ৩২৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা বলে জানা গেছে।
ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক জাকির হোসেন আজ বুধবার এ আদেশ দেন।
রোববার ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক জাকির হোসেন এ আদেশ দেন।
অর্থপাচারের অভিযোগ তদন্তে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আহসানুল আলমসহ ইসলামী ব্যাংকের সাবেক ও বর্তমান ১২ কর্মকর্তাকে তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়ে পরবর্তী ব্যবস্থার জন্য পুলিশের বিশেষ শাখার পুলিশ সুপারের (ইমিগ্রেশন) কাছে আদেশের কপি পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত।
৩৬৮ কোটি টাকা মূল্যের এসব জমি ও সম্পত্তি ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে।
এর আগে একই ব্যাংক থেকে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে আহসানুল আলমের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করে দুদক।
এই কোম্পানিগুলো জাতীয় সম্পদ বলে উল্লেখ করেন তিনি।
‘দুর্ভাগ্যবশত, বড় অংকের এসব খেলাপি ঋণ কমানোর কোনো শর্টকাট নেই। বেশিরভাগ বড় খেলাপিরা পালিয়ে বেড়াচ্ছে।’
সরকারি তদন্ত শেষে তিন কর কর্মকর্তা বরখাস্ত
আজ সোমবার ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক আশ-শামছ জগলুল হোসেন দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ রায়ে দেন।
গত জুন পর্যন্ত গ্লোবাল ইসলামীর মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা
আরও জানতে দেখুন স্টার ভিউজরুম।
আইন সচিব ও নিবন্ধন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শককে এ আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।
তার ট্যাক্স রিটার্নে কোনো বৈদেশিক আয় দেখা যায় না, যদিও তার সিঙ্গাপুরের কোম্পানির আর্থিক বিবরণীতে দেখা যায় সেখানে তার ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য প্রসারিত হচ্ছে।
কালো টাকা সাদা করতে তাদেরকে বিশেষ সুযোগ দিয়েছেন এনবিআর কর্মকর্তারা। টাকা সাদা করার সময় পার হয়ে যাওয়ার পরও তারা এই সুবিধা পেয়েছেন। সেই সঙ্গে দায়মুক্তিও পেয়েছেন তারা।
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ‘বিশেষ সুবিধায়’ সালমান এফ রহমানের নাম ঋণখেলাপির তালিকা থেকে কেটে দেওয়া হয়।