আইপিএলে ২০ বলের চেয়ে কম খেলে সর্বোচ্চ তিনটি হাফসেঞ্চুরি এখন অস্ট্রেলিয়ার তরুণ ওপেনারের।
আইপিএলে ইডেন গার্ডেন্সে ছয় ইনিংসে ৬৮.৬০ গড় ও ১৮৬.৯৫ স্ট্রাইক রেটে সল্ট করেছেন ৩৪৪ রান।
আইপিএলের ইতিহাসে কোনো ইনিংসে অন্তত ৭৫ রান করা ব্যাটারদের মধ্যে ফ্রেজার-ম্যাকগার্কের এই ইনিংসের অবস্থান দুইয়ে।
সফল রান তাড়ায় নিজেকে হারিয়ে খুঁজতে থাকা জনি বেয়ারস্টোর সেঞ্চুরি যেমন গুরুত্বপূর্ণ ছিল, তেমনি কার্যকর ছিল প্রভসিমরান সিং ও শশাঙ্ক সিংয়ের আগ্রাসী ইনিংস।
শেষ ওভারেই গুজরাট টাইটান্সের অভিজ্ঞ পেসার দেন ৩১ রান।
আস্থার প্রতিদান দিতে পারলেন না বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার। এলোমেলো লাইন-লেংথে শেষ ওভারে একটি ছক্কা ও তিনটি চার হজম করলেন মোস্তাফিজ।
আইপিএলে তো বটেই, স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতেই পাওয়ার প্লেতে এত রান করতে পারেনি আগে কোনো দল।
ডাগআউট থেকে ক্রিজে থাকা ব্যাটারকে রিভিউ নেওয়ার ইঙ্গিত দেওয়াতেই শাস্তি জুটেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাবেক অলরাউন্ডার পোলার্ড ও অস্ট্রেলিয়ার আগ্রাসী ব্যাটার ডেভিডের।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ থাকায় ১ মে পর্যন্ত মোস্তাফিজকে আইপিএল খেলার অনুমতি দিয়েছে বিসিবি। ২ মে দেশে ফিরে তাকে যোগ দিতে হবে জাতীয় দলে। ৩ মে থেকে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে শুরু হবে পাঁচ টি-টোয়েন্টির সিরিজ।
নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নজর কেড়ে আবারও চলতি আইপিএলের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি হয়ে গেলেন বাংলাদেশের পেসার।
এবারের আইপিএলে টানা তিন ম্যাচ হেরে বিপাকে থাকা দলটি ব্যর্থতার ধারা ভেঙে পেয়েছে প্রথম জয়ের স্বাদ।
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পাওয়ার জন্য পাসপোর্ট জমা দিয়ে তা ফিরে পেতে কয়েক দিন দেশে থাকতে হয়েছে তাকে।
কেন জুনায়েদ এমন তির্যক বাক্যবাণ ছুঁড়ে দেন কোহলির উদ্দেশে? কারণ হলো ওই মন্থরতম সেঞ্চুরি।
কোহলির সেঞ্চুরিকে ম্লান করে বাটলারের নৈপুণ্যে জয়ের ধারা বজায় রাখল রাজস্থান।
আইপিএলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির মালিক কোহলি। সবগুলোই রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে।
৪ ওভারে ৪৭ রান দিয়েছেন মোস্তাফিজ। বিনিময়ে তার শিকার ১ উইকেট।
নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে স্কোরবোর্ডে ২৭৭ রান জমা করেছে তারা।
ইতোমধ্যে একটি ম্যাচ খেলে ফেলেছে চেন্নাই। বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হন বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার মোস্তাফিজ।
কোহলিকে নিয়ে সব ধরনের টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে অন্তত ১০০টি পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলা ক্রিকেটারের সংখ্যা বেড়ে হলো তিন।