কাতারের মধ্যস্থতায় গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা চলছে। পরোক্ষ বৈঠকে হামাস ও ইসরায়েল তাদের শর্তগুলো উপস্থাপনের পর দরকষাকষি অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু থেমে নেই ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ।
যুদ্ধক্ষেত্রের ভয়াল সব চিত্র দেখে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন ড্যানিয়েল।
এ বিষয়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাৎক্ষণিক ভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
বিচারকদের সামনে এক রুদ্ধদ্বার শুনানিতে উপস্থিত হয়ে নেতানিয়াহু, ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা প্রধান ও মোসাদ প্রধান যুক্তি দেন। তারা জানান, কী কারণে নেতানিয়াহুর সাক্ষ্য গ্রহণ স্থগিত রাখা উচিত।
মঙ্গলবার ইরানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার পর ইসরায়েলের সামরিক প্রধান ইয়াল জামির জানান, এখন আবারও গাজার দিকে নজর ফেরানো উচিত।
বিবৃতিতে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী দাবি করে, তাদের বিমানবাহিনী নিশ্চিত করেছে যে আপাতত ইরানের এসব বিমানবন্দর থেকে আর কোনো আকাশযান উড়তে পারবে না।
তাদের হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলের জরুরি পরিষেবা ম্যাগেন ডেভিড অ্যাডম (এমডিএ)।
নিহত কমান্ডার আলি শাদমানি ছিলেন আইআরজিসির প্রকৌশল ও নির্মাণ সংস্থা খাতাম আল-আনবিয়া’র কেন্দ্রীয় সদরদপ্তরের প্রধান।
ইরানের সরকারি টিভি চ্যানেল জানিয়েছে, ইরানের বিপ্লবী রক্ষীবাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও শহরের পূর্বাঞ্চল আক্রান্ত হয়েছে। এসব জায়গায় আগুন ও ধোঁয়া দেখা গেছে এবং বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
আইডিএফের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সাফিএদ্দিন ও হিজবুল্লাহর গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান হুসেইন আলি হাজিমা ৪ অক্টোবর বৈরুতে নিহত হন।
লেবাননের গ্রাম রামিয়ার কাছে দুই পক্ষের ‘যুদ্ধ’ এক ঘণ্টা ধরে চলে বলে জানিয়েছে হিজবুল্লাহ।
‘এই যুদ্ধের নতুন যুগে প্রবেশ করছি। এর সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিতে হবে।’
সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, শত্রুর গুলির আঘাতে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়নি। তবে এই ঘটনায় দুই ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছেন।’
গতকাল রোববার স্থানীয় সময় রাত সাড়ে আটটার দিকে এই হামলার ঘটনা ঘটে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) গত সপ্তাহান্তে ইসরায়েল-অধিকৃত গোলান মালভূমিতে প্রাণঘাতি হামলার জন্য ফুয়াদকে দায় দেয়। এই হামলায় ১০ থেকে ২০ বছর বয়সী ১২ জন শিশু ও কিশোর নিহত হয়েছে।
ইসরায়েল এই যুদ্ধে আন্তর্জাতিক মানবিক আইনকে উপেক্ষা করছে। জাতিসংঘের অবকাঠামোর ওপর হামলার ঘটনাগুলো এর স্পষ্ট প্রমাণ
গাজা সিটি ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছিলেন এক ফিলিস্তিনি নারী। কিন্তু তাকে জানানো হয়, সড়কে ইসরায়েলি স্নাইপারের গুলিতে নিহত ফিলিস্তিনিদের মরদেহের স্তূপ জমে আছে।
এই দুই সেনার মৃত্যুতে হামাসের বিরুদ্ধে চলমান অভিযানে নিহত ইসরায়েলি সেনার সংখ্যা বেড়ে ৩১৪ হয়েছে। নিহতদের মধ্যে একজন পুলিশ কর্মকর্তাও আছেন, যিনি জিম্মি উদ্ধার অভিযানে অংশ নেওয়ার সময় নিহত হন।
‘হামাস একটি আদর্শ। হামাস একটি দল। এর অবস্থান জনগণের হৃদয়ে—যারাই মনে করেন আমরা হামাসকে নির্মূল করতে পারি তারা ভুল করছেন।’