একবার, দুইবার না। ব্যাপারটা ঘটছে অহরহ। প্রায়ই ব্যাটিং ধসে ডুবছে বাংলাদেশ দল। ভালো খেলতে খেলতে আচমকা খেই হারিয়ে মুমিনুল হকরা হয়ে যাচ্ছেন দিশেহারা। প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গো এই ধসের কারণ খুঁজে পাচ্ছেন...
মুমিনুলের ভীষণ চাপের মধ্যে থাকা নিয়ে প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গোর পাশাপাশি কথা বলেছেন নাজমুল হাসান পাপন।
মেহেদী হাসান মিরাজ কিংবা নাঈম হাসানের বিকল্প হওয়া দূরে থাক, প্রত্যাশার ধারেকাছেও ছিলেন না তিনি
ব্যাটে রান নেই, একের পর এক ব্যাটিং ধসে হারছে দল। টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুল হক আছেন প্রবল চাপে। প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গো টের পাচ্ছেন এই চাপের মাত্রা।
মাত্র ৬১ টেস্টে দশবার ফিফটি ও ইনিংসে ৫ উইকেট নিলেন সাকিব আল হাসান।
নিরোশান ডিকভেলা দলের হয়ে কথা এসে এই উইকেটকেই বললেন টার্নিং পয়েন্ট।
দুই ইনিংস মিলিয়ে তাদের নয় ব্যাটার সাজঘরে ফেরেন রানের খাতা খোলার আগে।
শঙ্কাটা অবশ্য আগের দিনই তৈরি করেছিল বাংলাদেশ। প্রথম সারির চার উইকেট হারিয়ে ফেলে ১০ ওভার না যেতেই। শেষ দিনের প্রথম ঘণ্টায় যখন মুশফিকুর রহিম আউট হন, তখন যেন হারের প্রহর গুনছিল টাইগাররা। কিন্তু এরপর...
চট্টগ্রাম টেস্টের দুদিন জুড়েই ব্যাট করেছেন ম্যাথিউস। চোয়ালবদ্ধ দৃঢ়তায় সব আলো নিজের দিকেই নিয়ে নিয়েছিলেন তিনি। পুরো ইনিংসে যিনি ছিলেন স্থিরতার প্রতীক, ডাবল সেঞ্চুরির কিনারে এসে করে ফেলেন গড়বড়।
দিনের খেলা শেষে কথা বলতে এসে সেই মুহূর্ত নিয়ে ম্যাথিউস জানান, তিনিও রিপ্লে দেখে হয়েছিলেন বেশ অবাক
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ায় এই টেস্ট খেলবার কথা ছিল না সাকিবের। শেষ মুহূর্তে যোগ দিয়ে বোলিং অনুশীলন ছাড়াই খেলতে নামেন তিনি। তবে তার বোলিংয়ে ছিল না কোন ক্লান্তির ছাপ।
দীর্ঘ প্রায় সাড়ে নয় ঘণ্টা দৃঢ়তার সঙ্গে ব্যাট করেছিলেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস। কিন্তু ১৯৯ রানে পৌঁছাতে মনঃসংযোগ নড়ে যায় তার।
অবিচ্ছিন্ন থাকলেন দুই ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয় ও তামিম ইকবাল।
১০৬ রানে ৬ উইকেটই টেস্টে তার ক্যারিয়ার সেরা। এর আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৬১ রানে ৫ উইকেট ছিল তার সেরা বোলিং ফিগার।
নাঈমের বলে এগিয়ে গিয়ে উড়িয়ে মারতে গিয়ে স্কয়ার লেগে সাকিব আল হাসানের হাতে ধরা দেন ম্যাথিউস। আউট হয়ে যান ১৯৯ রানে। শ্রীলঙ্কাও থেমে যায় ৩৯৭ রানে। বাংলাদেশের মাটিতে ১৯৯ রানে আউট হওয়া প্রথম কোন...
চট্টগ্রামের দ্বিতীয় সেশনে ২৪ ওভার ব্যাট করে দুই উইকেট হারিয়ে ৪৮ রান তুলে শ্রীলঙ্কা। ১৪০ ওভার ব্যাট করে ৮ উইকেটে ৩৭৫ রান নিয়ে চা-বিরতিতে গেছে তারা।
চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশনে ২৬ ওভারে এসেছে ৬৯ রান, পড়েছে ২ উইকেট। ৬ উইকেটে ৩২৭ রান করে লাঞ্চ বিরতিতে গেছে সফরকারীরা।
সোমবার চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে প্রথম টেস্টে দ্বিতীয় দিনের চতুর্থ ওভারের ঘটনা। খালেদ আহমেদের ওভারের হালকা ভেতরে ঢোকা পঞ্চম বলটা ঠেকাতে গিয়ে ব্যর্থ হন ম্যাথিউস। বল জমা পড়ে কিপার লিটন...