শওকত আলী অনুসন্ধিৎসু লেখক ছিলেন। উনার সকল লেখালেখিতেই জারি ছিল এই প্রয়াস ও প্রচেষ্টা।
রাষ্ট্রযন্ত্রের যে শাসক ও প্রশাসকবর্গ তাদের কাছে বুদ্ধিজীবীতা ছিল দলদাস হওয়ার নামান্তর
মেয়েদের বয়স জানতে নেই ? আর নীরার রহস্যের কথা বলছ, একজীবনে এই রহস্যটা না হয় নাই-বা উন্মোচিত হলো।
বিখ্যাত মানুষ, খ্যাতিমান শিল্পী এরকম অভিধা আমাকে দেওয়া হয়। আমার এ খ্যাতি ফানুসের মতো, এই আছে এই নেই। প্রকৃতার্থে খ্যাতিমান হলো শহীদুল্লাহ্
গণ অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ এখন নতুন স্বপ্ন পূরণের পথে হাঁটছে। সকলের মতো আমরাও আশাবাদী হতে চাই এইভেবে যে, এবার নিশ্চয় আশা পূরণ হবে।
সকল ভয় তুচ্ছ করে মুগ্ধ বলেছিল ‘পানি লাগবে পানি’? ওরাও সম্মিলিত ভাবে ৫৫লাখ বন্যাপীড়িতদের উদ্দেশ্যে বলছেন ‘ত্রাণ লাগবে ত্রাণ’?
কেমন ছিল মুহাম্মদ ইউনূসের নোবেল প্রাপ্তির দিন, বুঝতে অসুবিধা হয় না যে এ মুহূর্তে পুরো বাংলাদেশ হাসছে।
অসাম্প্রদায়িকতার মূল্যায়নপূর্বক অতীতের আলোয় নিজেদের বর্তমানকে সমৃদ্ধ করা; অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যতকে একসূত্রে গেঁথে বাঙালিত্বের গৌরবের ডালিতে তাকে মহিমা ও মর্যাদা দান করা। যা হয়নি আজও
প্রশ্ন হল, বৌদ্ধিকতায় সেই পরম্পরা কি প্রবহমান রয়েছে? মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, আবুল মনসুর আহমদ, হাসান হাফিজুর রহমানের মতো বুদ্ধিজীবীদের উত্তরসূরি তৈরি হয়েছে?
আমরা মনে করি, সাংবাদিক মোনাজাতের ক্ষেত্রে যে ধর্ম পালন করেছে রাষ্ট্র, কার্টুনিস্ট কুদ্দুসের ক্ষেত্রেও একই ধর্ম পালন করা রাষ্ট্রের কেবল দায় নয়, কর্তব্যও বটে।
বাঙালি মুসলমান ঘরের নারীমাত্রই তখন অন্তঃপুরে আবদ্ধ। বাইরে বেরোনোর কোন অধিকার নেই, প্রত্যাশাও করেন না। প্রকৃতি-পরিবেশ-প্রতিবেশ বলতে কিছুই বোঝে না।
নির্বাচন আসে নির্বাচন যায়। কিন্তু জনগণ তাদের মনের মতো প্রার্থী বেছে নেওয়ার সুযোগ পায় না। আগের দিনের সেই রাজনীতিবিদদের দেখা মেলে না, যারা জনগণের জন্য নিজের আয়কৃত অর্থ, সঞ্চিত সম্পদ বিলিয়ে দেবেন।...
রোমিলা থাপার মনে করেন, জ্ঞানের অগ্রগতির ক্ষেত্রে প্রশ্নের গুরুত্ব অপরিসীম। প্রশ্ন না করলে এসবের কিছুই বোঝা যাবে না। এ কারণে তিনি বিভিন্ন সভ্যতা কীভাবে বিবর্তিত হয়েছে তা উন্মোচন ও অনুসন্ধানে...
আজকের দিনে তোমাকে আমরা অভিবাদন করি, তোমাকে আমরা আহ্বান করি আমাদের মনের মধ্যে, আমাদের আপনাদের মধ্যে, তুমি তোমার সিংহাসন গ্রহণ করো।’
যারা এমপি হতে চান, তাদের প্রতি কোনো বিদ্বেষ নেই। কেবল এটুকু বলা যে, রাজনীতিবিদরা, ব্যতিক্রমী উদাহরণ বাদে, যেকোনো পেশাজীবীর চেয়ে জনগণকে ভালো বোঝেন, জনগণের চাওয়া-পাওয়াটা আমলে নেন। এ কারণে রাজনীতিটা...
সমাজের ভেতরে যদি ওরকম কোন তরঙ্গ না দেখা দেয় তা হলে, বায়ান্নোর ভাষার আন্দোলন এভাবে কি সর্বপ্লাবি হয়ে উঠতো? নাজমুল করিমের সমাজ অনুসন্ধানকে বিবেচনায় নিয়ে এ বিষয়ে ভ্রান্তির অবকাশ নিশ্চিতভাবেই ঠুনকো...
বাঙালির মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন বাস্তবায়ন হয়নি। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি। গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি বিকশিত হয়নি। ন্যায্যতা ভিত্তিক সমাজ নির্মাণ সম্ভব হয়নি। নিজের কাছে ফিরতে হলে দেশ ও জাতিকে যে নির্মাণ ও...