গভর্নর হোওয়াইদা তুর্ক বলেন, ‘এটি একটি গণহত্যার ঘটনা। নাবাতিয়েহর মেয়রসহ অন্যরা শহীদ হয়েছেন।’
জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যে মঙ্গলবার দুই লাখ ৫২ হাজার ভোটদাতা আগাম ভোটের সুবিধা নিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন। গতবার এক লাখ ৩৬ হাজার ভোটদাতা এই আর্লি ব্যালটের দিন ভোট দিয়েছিলেন।
বৈরুতের দক্ষিণাঞ্চলের দাহিয়েহ শহরতলীতে এই হামলা চালায় তারা।
কমলা জানান, ট্রাম্পের কর্তৃত্বপরায়ণ বক্তব্যগুলো উদ্বেগের মাত্রা ছাড়িয়েছে এবং তার সম্ভাব্য দ্বিতীয় মেয়াদ উগ্রবাদের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তারা হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে আরও বিস্তৃত আকারে হামলা শুরু করেছে।
সোমবার প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো বলেছেন, ‘সার্বভৌম কানাডার মাটিতে হামলার ঘটনায় কূটনীতিক এবং এজেন্টদের ব্যবহার করে ভারত মস্ত বড় ভুল করেছে।‘
ইসরায়েলি পাল্টা হামলার মাত্রা কতখানি হতে পারে এবং পরবর্তীতে আরও বিস্তৃত আকারে সংঘাত ছড়িয়ে পড়ার আশংকায় উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো।
এই হামলায় হিজবুল্লাহ ব্যবহার করেছে মিরসাদ-১ নামের ড্রোন। আলমা রিসার্চ সেন্টারের বিশেষজ্ঞরা জানান, এটি ইরানের মোহাজের-২ ড্রোনের আদলে নির্মিত।
সংস্থাটি জানিয়েছে যে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) অনেক রোগী আছেন। অনেক শিশুকে ইনকিউবেটরে রাখা হয়েছে। তাদেরকে কোনভাবেই স্থানান্তর করা সম্ভব নয়।
সেই বার্তার বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানায়, বিধ্বস্ত উড়োজাহাজে এক শিশুসহ ১০ যাত্রী ছিলেন। দুর্ঘটনায় পাইলট ও কো-পাইলটও নিহত হয়েছেন।
গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার পর থেকে গাজায় মাত্র ৯৪টি ত্রাণের ট্রাক প্রবেশ করেছে বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি
গাজার যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও সদাপ্রস্তুত হামাসকে পরাজিত করা এত সহজ হবে না বলে আল জাজিরার সংবাদ বিশ্লেষণে মন্তব্য করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখতে পারে হামাসের...
‘আমরা গাজায় মাটির ওপর ও নিচে হামলা করেছি। আমরা সব জায়গায় সন্ত্রাসীদের অবস্থান লক্ষ্য করে হামলা করেছি। বাহিনীর প্রতি নির্দেশনা স্পষ্ট: পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত অভিযান চলবে’
গাজায় পুরোপুরি ব্ল্যাকআউট চলছে। বোমা বিস্ফোরণই আলোর প্রধান উৎস। ভেঙে পড়েছে টেলিফোন ও ইন্টারনেট যোগাযোগ ব্যবস্থা।
এসব খাদ্যসামগ্রীর মধ্যে আছে পাস্তা, গমের আটা, টমেটো সস, প্রক্রিয়াজাত করা মাছ ও মটরশুঁটি।
আল জাজিরার ডিজিটাল চ্যানেল এজে প্লাসে পোস্ট করা এক ভিডিওতে ওয়ায়েল আল-দাহদু জানান, তার পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য মারা গেলেও দ্রুত কাজে ফেরা তার 'দায়িত্ব' ছিল।
ইসরায়েলের নির্বিচার হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ৭ হাজার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজার শিশু বলে জানিয়েছেন ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা।
একদিকে ইসরায়েলের মুহুর্মুহু বোমাবর্ষণ, অপরদিকে খাদ্য, পানি, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সংকটে গাজার বাসিন্দারা বর্তমানে অবর্ণনীয় মানবিক বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে সময় পার করছেন। সামান্য ত্রাণের আশায় প্রহর গুনছেন...