স্টাইলিশ হতে হলে আপনার এক আলমারি ভরা সাজগোজের জিনিস থাকতে হবে, এমন কোনো কথা নেই।
ফ্যাশন জগতে এখন শুধু ‘দেখতে সুন্দর’ পোশাকই নয়, ‘পরতে আরাম’ পোশাকও ভীষণ প্রাধান্য পাচ্ছে। আর বাচ্চাদের ফ্যাশনের ক্ষেত্রে তো এ কথা আরও সত্যি।
শাড়ির মসৃণ ভাঁজ হোক বা কামিজের আরামদায়ক কাট, কিংবা পাঞ্জাবির স্বাছন্দ্য, ২০২৫ সালের পোশাকের মূল আকর্ষণ হল স্বস্তি আর স্বাছন্দ্য।
বর্তমানে নব্বই দশক ও ২০০০ সালের স্টাইলগুলোও ফিরে এসেছে।
সাজে-পোশাকে বাঙালি সবসময়ই স্মৃতিকাতর। আলতাও সেই স্মৃতিকাতরতার একটি বিশেষ অনুষঙ্গ হয়ে আজও জড়িয়ে আছে আমাদের ফ্যাশনে, সাজের উদযাপনে।
আরামটাই কিন্তু সবার আগে।
মা গাছ থেকে মেহেদি পাতা এনে বাটতেন, তারপর একে একে আমাদের হাতে লাগিয়ে দিতেন। কেবল তালুতে গোল করে একটু মেহেদি লাগিয়ে দিলেও খুশি থাকতে হতো।
এই উৎসবে নিজেকে সাজাতে পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে পরতে পারেন একটু ভিন্ন ডিজাইনের ব্রেসলেট, নজরকাড়া কানের দুল অথবা স্টাইলিশ পায়ের নূপুর।
এই ঈদে আপনি যখন দোকানে ঘুরে ঘুরে দেখবেন কিংবা অনলাইনে পণ্য পছন্দ করবেন, তখন কিছু সময় দেশি পণ্যের জন্য বরাদ্দ রাখুন।
জামদানি বোনা খুব পরিশ্রমসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ হওয়ায় এটি ব্যাপকভাবে উৎপাদন সম্ভব নয়। আর তাই আধুনিক বিশ্বের ফাস্ট ফ্যাশন ও ব্যাপকহারে উৎপাদন হওয়া পোশাকের মধ্যে টিকে থাকতে জামদানিকে সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে...
এ বছর ফ্যাশন ট্রেন্ডে থাকবে বৈচিত্র্যের মিশেল- হালকা তবে নজরকাড়া, ঐতিহ্যবাহী অথচ আধুনিক এরকম স্টাইলই দেখা যাবে এবারের ঈদ বাজারে।
‘আমি বিশ্বাস করি যে, বাংলাদেশের প্রতিভা আছে। আমাদের কেবল সঠিক প্লাটফর্মের প্রয়োজন।’
শ্বেত শুভ্র কাপড়ের নিজস্ব সৌন্দর্য আর এর মধ্যে সুনিপুণ কারুকাজ- সবকিছু মিলিয়ে সাদা পাঞ্জাবি হয়ে ওঠে অনন্য।
বসন্তের প্রথম দিনে, ভালোবাসা দিবসের হাওয়ায় যেন এক অন্য রকম উষ্ণতা। চারপাশে ফুলের রং, প্রকৃতির রং আর মানুষের মনের রং মিলেমিশে একাকার।
বসন্তবরণের কথা মাথায় রেখে দেশী ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলো তাদের বিশেষ কালেকশন নিয়ে এসেছে।
ব্লাউজের সঙ্গে পিনন হাদি এত চমৎকার সঙ্গে মানিয়ে গেছে যে, আধুনিক ডিজাইনাররা দুটোকে মিলিয়েই ডিজাইন করেন।
ব্লাউজের ডিজাইনে একটুখানি বৈচিত্র্য এনে পুরো লুককে আরও নতুন ও অনন্য করে তোলা যায়।
এখন বিয়ের অনুষ্ঠান এত বেশি জাঁকজমকপূর্ণ হয় যে, তার কাছে ম্লান হয়ে যাচ্ছে আমাদের দেশীয় সংস্কৃতি আর ঐতিহ্য।