তবে গত দুদিন ধরে ঝলমলে রোদের দেখা মেলায় জনমনে স্বস্তি দেখা দিয়েছে ।
আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র জানিয়েছে, আগামী কয়েকদিন আবহাওয়া এ রকম থাকবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া শীত নিবারণের প্রয়োজনীয় কাপড় কিনতে না পেরে দুর্ভোগে আছেন নিম্ন-আয়ের মানুষ।
‘তাপমাত্রার এই ধারা আরও কয়েকদিন থাকার সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া কর্মকর্তা
উত্তর থেকে বয়ে আসা হিমেল হাওয়ায় শীত আরও বাড়তে পারে
দেশের আকাশ প্রায় মেঘমুক্ত। এর ফলে হিমালয়ের দিক থেকে ঠান্ডা বাতাস সহজেই উত্তরাঞ্চলের দিকে প্রবাহিত হচ্ছে।
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে
দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও এর আশেপাশের এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘ফিনজাল’ এ পরিণত হয়েছে।
‘ভারী বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে,’
দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
আজ ভোর ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে দেশের সর্বোচ্চ ১৫৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
তাপমাত্রায় তেমন হেরফের হওয়ার সম্ভাবনা না থাকলেও বাতাসের আপেক্ষিক আদ্রতা বেশি হওয়ায় গরমের অস্বস্তিভাব থাকবে।
৪ অঞ্চলের নদীবন্দরগুলোকে এক নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আজ শুক্রবার খুলনায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ৫৫ মিলিলিটার রেকর্ড করা হয় কুড়িগ্রামের রাজারহাটে।
সুরমা, কুশিয়ারা, মনু, সারিগোয়াইন নদীর সমতল কোথাও কোথাও বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে।
আগামী ৩ জুন পর্যন্ত দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে।