‘এখন বুঝি, আমার কল্পনার রংগুলোর অনেকটাই জিবলি মুভির রং-তুলিতেই আঁকা হয়েছিল।’
কাজ ফেলে রাখার অভ্যাসের কারণে আমাদের মধ্যে একটা অপরাধবোধ কাজ করে, যা আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর খারাপ প্রভাব ফেলে।
সবচেয়ে প্রচলিত বিষয়টি হলো, প্রতি বছর দেশে আসার বাধ্যবাধকতা এবং পরিচিতদের জন্য তাদের পছন্দের উপহারসামগ্রী নিয়ে আসা।
‘শিক্ষকতা পেশায় আছি বলে এর ব্যবহার সবচেয়ে বেশি ব্যবহার নজরে পড়ে শিক্ষার্থীদের অ্যাকাডেমিক কাজগুলোতে। গবেষণার নানা অংশ তো আছেই, একটি সাধারণ টার্মপেপার থেকে শুরু করে যেকোনো কাজেই দেখা যায়, প্রত্যেক...
‘দুবছর পর দেশে ফিরে এমন বোধ হবে, সেটার জন্য আমরা কেউই প্রস্তুত ছিলাম না।’
আমরা বাংলাদেশি স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন চাচ্ছিলাম, আমাদের সংস্কৃতির বিষয়গুলো যতটুকু সম্ভব এই সাড়ে আট হাজার মাইল দূরের একটি স্টেটে তুলে ধরতে।
সত্যি বলতে এটা পুরোটাই নির্ভর করছে আবেদনকারীর ইচ্ছা, তার ক্যারিয়ার পরিকল্পনা এবং পারিপার্শ্বিক নানান বিষয়ের ওপর।
বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন থেকে শুরু করে আবেদন, এই পুরো সময়টা আসলে বেশ দীর্ঘ একটা প্রক্রিয়া।
মূলত ফল বা অগাস্টের সেমিস্টারেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের ফান্ডিং সুযোগ দিয়ে থাকে। তবে সেমিস্টার অগাস্টে শুরু হলেও ফান্ডিং সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হয় ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চের মধ্যে।
কখনো পিন পতন নীরবতায় ভর দুপুরে হয়তো একটু নিদ্রাভাব এসেছে, ওমনি শব্দ শুনে হুড়মুড়িয়ে উঠে পড়েছি। কারণ ছাদে ধুপ করে এসে পড়েছে কাঠবিড়ালি।
যুক্তরাষ্ট্রের একেকটি স্টেটের সংস্কৃতি, সেখানকার পরিবেশ একেবারেই ভিন্ন।
দীর্ঘ তুষার আর একঘেয়ে শীতের পর বসন্তের এক ভর দুপুরে ইতিহাসের বহু পুরোনো এই সমাধিক্ষেত্রে বসে মনে হয়েছিল, ভিন্ন এক যুগের কোনো এক জায়গায় চলে এসেছি।
বিজ্ঞান আর মানবিক বিষয়ক ফ্যাকাল্টিগুলোর ফান্ডিং পলিসি ভিন্ন হয়ে থাকে।
প্রথম সেমিস্টারের একটা ভালো সময় চলে যায় সবকিছু গুছিয়ে উঠতে।
যেহেতু ভিনদেশে নিজ দেশের আবহাওয়া বা সংস্কৃতি থাকবে না, তাই নিয়ে যাওয়ার এই বিষয়টি নিয়ে দ্বিধা থাকাই স্বাভাবিক।
পুরোনো স্থাপত্য আর আধুনিকতার মিশেলে সিনসিনাটি শহরটা যেন একটা জীবন্ত চিত্রকর্ম।
যদিও এর মধ্যে তিন দিনই কনফারেন্সের আলোচনা, উপস্থাপনা এবং নানা মতবিনিময়ে কেটে গিয়েছিল। তারপরেও বাকিটা সময়ের পুরোটাই সিলম যতটা পেরেছি ঘুরে দেখার চেষ্টা করেছি।