ক্রেতা সংকটে শীতকালীন জনপ্রিয় সবজি ফুলকপি বিক্রি করতে পারছেন না মেহেরপুরের কৃষক।
মৌসুমের শেষের দিকে এসে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় বাঙালির রসনাতৃপ্তির পাশাপাশি বাজার ও খেতের শোভা বাড়ানো শীতের এই ‘সিগনেচার আইটেমটির’ দাম পড়ে গেছে বলে ভাষ্য স্থানীয় চাষিদের।
যারা খুব একটা শাকসবজি খান না, তাদের জন্য দারুণ হবে এই রেসিপি। তারা সবজিতেই পেয়ে যাবেন একেবারে মাংসের স্বাদ।
জানিয়েছেন মিরপুর ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের পুষ্টিবিদ শরীফা আক্তার শাম্মী।
টাঙ্গাইলে পরীক্ষামূলকভাবে প্রথমবারের মতো রঙিন ফুলকপি চাষ করে সফলতা পেয়েছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ। ভালো ফলনের পাশাপাশি ফুলকপির ভালো দামও পাওয়া যাচ্ছে।
‘এক মাসে আগে ৫০০ টাকা নিয়ে বাজারে এলে ব্যাগের অর্ধেক ভর্তি হতো না। এখন ২০০-৩০০ টাকায় ব্যাগ ভরে যাচ্ছে। চালের দাম একটু বেশি। সবজির দাম কম।...’
‘বাজারে কোন জিনিসটার দাম নাগালের মধ্যে আছে সেটা বুঝে উঠতে পারছি না। যারা বলেন জিনিসপত্রের দাম নাগালের মধ্যে আছে তাদের মনে হয় বাজার থেকে কিছু কিনতে হয় না। বাড়িতে বসেই তারা সবকিছু পেয়ে যান।’
এ বছর আগাম ফুলকপি চাষ করে আশানুরূপ লাভবান হওয়ায় খুশি হয়েছেন রংপুর অঞ্চলের চাষিরা। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় আগাম ফুলকপি চাষে ফলনও পাচ্ছেন ভালো। তবে গেল বছরের তুলনায় খরচ বেড়েছে ফুলকপি চাষে।
‘বাজারে কোন জিনিসটার দাম নাগালের মধ্যে আছে সেটা বুঝে উঠতে পারছি না। যারা বলেন জিনিসপত্রের দাম নাগালের মধ্যে আছে তাদের মনে হয় বাজার থেকে কিছু কিনতে হয় না। বাড়িতে বসেই তারা সবকিছু পেয়ে যান।’
এ বছর আগাম ফুলকপি চাষ করে আশানুরূপ লাভবান হওয়ায় খুশি হয়েছেন রংপুর অঞ্চলের চাষিরা। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় আগাম ফুলকপি চাষে ফলনও পাচ্ছেন ভালো। তবে গেল বছরের তুলনায় খরচ বেড়েছে ফুলকপি চাষে।