গত বৃহস্পতিবার সরবরাহ আরও কমিয়ে প্রায় ৫২০ মেগাওয়াটে নামিয়ে আনা হয়।
এর আগে, বকেয়া পরিশোধে বিলম্বের কারণে আদানি পাওয়ার ঝাড়খণ্ড গত ৩১ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেকে নামিয়ে এনেছে ভারতের আদানি পাওয়ার ঝাড়খণ্ড লিমিটেড।
পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসির তথ্যে দেখা গেছে, বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে আদানি প্ল্যান্ট অর্ধেক বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।
ভারতের আদানি পাওয়ারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিদ্যুৎ সরবরাহ সংক্রান্ত ১১টি চুক্তি খতিয়ে দেখবে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিভাগের চুক্তি পর্যালোচনায় গঠন করা জাতীয় রিভিউ কমিটি।
ভারতীয় গণমাধ্যম ইকোনোমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, আদানি পাওয়ার ৮ -৯ মাসের বিদ্যুতের দাম বাবদ প্রায় ৮০০ মিলিয়ন ডলার পাবে।
গত ১৩ আগস্ট আদানি পাওয়ারের দ্বিতীয় ইউনিট বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। গতকাল রাতে সেটি উৎপাদনে ফিরে আসে।
বকেয়া এই অর্থের মধ্যে প্রায় ৮০০ মিলিয়ন পাবে আদানি পাওয়ার।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভারত থেকে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ আমদানির পরিমাণ কার্যত দ্বিগুণ হয়েছে। কারণ দুই বছর আগেও দেশটি থেকে বিদ্যুৎ আমদানির পরিমাণ ছিল ৪৯৮ মিলিয়ন ডলার।
গত ১৩ আগস্ট আদানি পাওয়ারের দ্বিতীয় ইউনিট বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। গতকাল রাতে সেটি উৎপাদনে ফিরে আসে।
বকেয়া এই অর্থের মধ্যে প্রায় ৮০০ মিলিয়ন পাবে আদানি পাওয়ার।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভারত থেকে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ আমদানির পরিমাণ কার্যত দ্বিগুণ হয়েছে। কারণ দুই বছর আগেও দেশটি থেকে বিদ্যুৎ আমদানির পরিমাণ ছিল ৪৯৮ মিলিয়ন ডলার।
ভারতের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এপ্রিল থেকে ডিসেম্বরে আদানি পাওয়ারের আয় ৪০ শতাংশ বেড়ে ৩৭ হাজার ১৭৩ কোটি রুপি (৪৮ হাজার ৯১১ কোটি টাকা) হয়। ঝাড়খণ্ড ইউনিট থেকে আয় হয়েছে পাঁচ হাজার ৩২৬ কোটি টাকা। এটি মোট...
ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ঝাড়খন্ডের গোড্ডার প্রথম ইউনিট থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরুর পর ভারতের আদানি পাওয়ার লিমিটেড জানিয়েছে, তারা শিগগির তাদের দ্বিতীয় ৮০০ মেগাওয়াট ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ...
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার ঠিক করেছে বিদ্যুৎ খাত থেকে সবচেয়ে বেশি চুরি করবে।
আদানির বিদ্যুৎ আমদানির সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের টাকায় ভারতীয় শিল্প-গোষ্ঠীটিকে লাভবান করবে উল্লেখ করে বিষয়টি নিয়ে হতাশা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্ক (বেন)।
‘এক কথায় এই চুক্তিটিতে কেবল আদানিই জিতেছে। এই চুক্তিটি এতটাই বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী যে আমি ভাবছি, কোনো সচেতন মানুষ কেন বাংলাদেশের পক্ষে এই চুক্তিটি সই করবেন।’
৯ সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের কমিটি ২৩ জানুয়ারি গঠিত হয়েছিল। আজ সোমবার কমিটির প্রথম সভা হওয়ার কথা।’