বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে পেমেন্ট দিতে দেরি হওয়ায় গত ৩১ অক্টোবর বাংলাদেশে সরবরাহ অর্ধেক করে দেয়
‘পিডিবি ও এপিজেএল উভয়ের স্বার্থে উপরোক্ত প্রস্তাবটি বিবেচনা করতে এবং উল্লিখিত পদ্ধতিতে বকেয়া অর্থ পরিশোধ করতে আমরা পিডিবিকে অনুরোধ জানাই।’
গত বৃহস্পতিবার সরবরাহ আরও কমিয়ে প্রায় ৫২০ মেগাওয়াটে নামিয়ে আনা হয়।
এর আগে, বকেয়া পরিশোধে বিলম্বের কারণে আদানি পাওয়ার ঝাড়খণ্ড গত ৩১ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেকে নামিয়ে এনেছে ভারতের আদানি পাওয়ার ঝাড়খণ্ড লিমিটেড।
পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসির তথ্যে দেখা গেছে, বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে আদানি প্ল্যান্ট অর্ধেক বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।
ভারতের আদানি পাওয়ারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিদ্যুৎ সরবরাহ সংক্রান্ত ১১টি চুক্তি খতিয়ে দেখবে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিভাগের চুক্তি পর্যালোচনায় গঠন করা জাতীয় রিভিউ কমিটি।
ভারতীয় গণমাধ্যম ইকোনোমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, আদানি পাওয়ার ৮ -৯ মাসের বিদ্যুতের দাম বাবদ প্রায় ৮০০ মিলিয়ন ডলার পাবে।
গত ১৩ আগস্ট আদানি পাওয়ারের দ্বিতীয় ইউনিট বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। গতকাল রাতে সেটি উৎপাদনে ফিরে আসে।
৯ সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের কমিটি ২৩ জানুয়ারি গঠিত হয়েছিল। আজ সোমবার কমিটির প্রথম সভা হওয়ার কথা।’