ওই হামলার অন্যতম লক্ষ্য ছিল হোদেইদা বন্দর ও নিকটবর্তী শহর বাজিলের (ইসরায়েল থেকে দুই হাজার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত) একটি কংক্রিট কারখানা।
সামাজিক মাধ্যম টেলিগ্রামে প্রকাশিত ভিডিওতে নেতানিয়াহু বলেন, অতীতেও ইরানের সমর্থনপুষ্ট (হুতি) বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ‘ব্যবস্থা নিয়েছে’ ইসরায়েল এবং ‘ভবিষ্যতেও উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে’।
এএফপির ফটোগ্রাফার জানান, ক্ষেপণাস্ত্রটি তেল আবিবের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরের টার্মিনাল তিনের পার্কিং লটের কাছে আঘাত হানে। এটাই ওই বিমানবন্দরের সবচেয়ে বড় গাড়ি পার্কিং এর জায়গা। ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে...
কর্মকর্তারা জানান, গত এক সপ্তাহেই তিনটি ড্রোন হারিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্লেষকদের মতে, এসব ঘটনা এটাই ইঙ্গিত করছে যে হুতিদের মনুষ্যবিহীন ড্রোন চিহ্নিত করার সক্ষমতার উন্নয়ন হয়েছে।
হামলার সময় ইসরায়েলের মধ্যাঞ্চল, জেরুজালেম ও অধিকৃত পশ্চিম তীরের কিছু অংশে আকাশ পথে আসা হামলার সতর্কতাসূচক সাইরেন বেজে ওঠে।
দ্য আটলান্টিকে নিজের কলামে ঘটনাটির বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেন সংবাদমাধ্যমটির এডিটর ইন চিফ জেফরি গোল্ডবার্গ।
ট্রাম্প হুশিয়ারি দিয়েছেন, ইরানকে হুতিদের প্রতি সমর্থন বন্ধ করতে হবে।
সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, যুবরাজ খালিদের আনুষ্ঠানিক সফরের উদ্দেশ্য ছিল ওয়াশিংটন ও রিয়াদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার বিভিন্ন উপায় নিয়ে আলোচনা করা।
আটক থাকা জাতিসংঘের কর্মীদের মুক্তির বিষয়ে আলোচনা করার জন্য ইয়েমেনে গিয়েছিলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধান তেদ্রোস আধানম গেব্রিয়েসাস। সংস্থার এক কর্মী আহত হলেও অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেছেন...
‘ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে জাহাজগুলোর ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।’
এম/ভি এমএসসি স্কাই টু নামের জাহাজের উদ্দেশে দুইটি জাহাজ বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে হুতিরা, যার একটি জাহাজে আঘাত হেনেছে। ।
ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের ১৮টি অবস্থানে আবারও যৌথ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য।
এই ক্ষেপণাস্ত্র দুইটির লক্ষ্য ছিল মালবাহী জাহাজ এমভি স্টার আইরিস। মার্শাল আইল্যান্ডের পতাকাবাহী ও গ্রীক মালিকানাধীন এই জাহাজটি ব্রাজিল থেকে ভুট্টা পরিবহন করছিল
ইরাক ও সিরিয়ায় ইরানের ৮৫ লক্ষ্যবস্তুতে হামলার একদিন পর ইয়েমেনের ১৩টি জায়গায় ইরান–সমর্থিত হুতি বিদ্রোহীদের ৩৬টি লক্ষ্যবস্তুতে যৌথ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য।
লোহিত সাগরের মূর্তিমান আতঙ্ক হুতিরা এবার মার্কিন এক বাণিজ্যিক জাহাজে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর দাবি করেছে।
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের নির্বিচার হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৬ হাজার ছাড়িয়েছে। আহত হয়েছেন ৬৪ হাজারের বেশি মানুষ।
হুতি বাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মোহাম্মেদ আল-বুখাইতি রুশ পত্রিকা ইজভেসতিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, ইয়েমেনের আশেপাশের জলসীমা বেশিরভাগ দেশের জন্য নিরাপদ
এবারের হামলার লক্ষ্য ছিল হুতিদের কাছে থাকা ১৪টি ক্ষেপণাস্ত্র
ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর ওপর গত ১২ জানুয়ারি ব্যাপক বিমান হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও তাদের সহযোগীরা। তাদের আশা, এতে লোহিত সাগরে হুতিদের হামলা করার সামর্থ্য কমে যাবে। তবে বাস্তবে...