গবেষণায় দেখা গেছে, এই ক্ষতির পরিমাণ ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের এক দশমিক ৮১ শতাংশ।
সিপিডির তথ্য অনুযায়ী, আত্মসাৎ করা অর্থের পরিমাণ ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের ১২ শতাংশ বা জিডিপির দুই শতাংশের সমান।
‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বাজেট টেকসই ও জ্বালানি রূপান্তরের দৃষ্টিকোণ থেকে কাঠামোগত করতে হবে। সঠিক পরিকল্পনা, বরাদ্দ, বাস্তবায়ন ও পর্যবেক্ষণ ছাড়া জ্বালানির স্থায়িত্ব ও রূপান্তর কোনোটাই অর্জন করা...
‘বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও যে প্রক্ষেপণ করা হয়েছে সেটি অনেকখানি বেশি।’ প্রাক্কলিত বিনিয়োগ আনতে বাড়তি ৩৪৩,৫৪৪ কোটি টাকার বিনিয়োগ লাগবে, এটা তো প্রায় অসম্ভব।’
২০১৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ১৯ মে পর্যন্ত মোটা চালের গড় দাম কেজিপ্রতি ৪০ টাকা থেকে বেড়ে ৫২ টাকায় দাঁড়িয়েছে।
‘২০১১-১২ অর্থবছরের চতুর্থ প্রান্তিকে ৪২ হাজার ৭২৫ কোটি টাকা থেকে গত ১০ বছরে খেলাপি ঋণের পরিমাণ তিনগুণেরও বেশি বেড়ে চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে এক লাখ ৪৫ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।’
তিনি জানান, এর আগে তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন- ২০২৪ সালে দেশের অর্থনীতি সংকটে পড়বে এবং সরকারের উচ্চ ঋণ পরিশোধের কারণে তা হয়েছে।
সিপিডির আলোচনায় ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
সিপিডি জানিয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বৈদেশিক ঋণ এবং ঋণ পরিশোধের বাধ্যবাধকতার হার বেড়েছে।
তিনি জানান, এর আগে তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন- ২০২৪ সালে দেশের অর্থনীতি সংকটে পড়বে এবং সরকারের উচ্চ ঋণ পরিশোধের কারণে তা হয়েছে।
সিপিডির আলোচনায় ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
সিপিডি জানিয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বৈদেশিক ঋণ এবং ঋণ পরিশোধের বাধ্যবাধকতার হার বেড়েছে।
‘এটা অন্যায়, জনগণের সঙ্গে অবিচার।’
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, জরিপে অংশ নেওয়া ৬৬ দশমিক দুই শতাংশ ব্যবসায়ী ও কর্মকর্তা জ্বালানি ঘাটতিকে প্রধান চ্যালেঞ্জ বলে অভিহিত করেছেন।
‘সিপিডিতে থাকা রাশিয়ান অর্থনীতিবিদরা ঘরে বসে অঙ্ক কষে বাহবা পাওয়ার জন্য আজগুবি নম্বর বের করেছেন।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সিপিডি কোনো গবেষণা করেনি। কিছু পত্রিকার কাটিং জোগাড় করে একটা প্রতিবেদন তৈরি করেছে।’
‘আওয়ামী লীগে নামে যারা শান্তি বিঘ্নিত করবে, নির্বাচনের পরিবেশকে দূষিত করবে, তাদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা যথাযথ ব্যবস্থা নেবে। দলের পক্ষ থেকে এটা আমাদের প্রত্যাশা’
এই সময় আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতেও বড় অংকের লুটপাট হয়েছে।
সিপিডি বলছে, খেলাপি ঋণ (এনপিএল) এখনো অনিয়ন্ত্রিত। এটি আর্থিক খাতের জন্য হুমকি। সুশাসন ও সংস্কারের অভাবে দেশের ব্যাংকিং খাত ধারাবাহিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ছে।