ডলারের বিনিময় হারে অস্থিরতাকে দ্বিতীয় বৃহত্তম চ্যালেঞ্জ হিসাবে ধরা হয়েছে। এরপর আছে অদক্ষ সরকারি আমলাতন্ত্র, মূল্যস্ফীতি ও মূলধন পাওয়ার সীমিত সুযোগ।
‘প্রবৃদ্ধির তথ্যে গুরুতর সমস্যা এবং তথ্য ও তথ্যের রাজনীতিকরণ ছিল’ উল্লেখ করে দেবপ্রিয় আরও বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে প্রবৃদ্ধির যে চিত্র দেখানো হয়েছে তা বিশ্লেষণ করা না হলে সংস্কার নিয়ে এগিয়ে যাওয়া...
‘অনেক সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও সঞ্চালন অবকাঠামোর উন্নয়ন না হলে চীনা বিনিয়োগকারীরা এ দেশের নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী হবেন না।’
যখন কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রভিশন ঘাটতির মুখে পড়ে, তখন তার দুর্বল ব্যবস্থাপনার বিষয়টি সামনে আসে।
গবেষণায় দেখা গেছে, এই ক্ষতির পরিমাণ ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের এক দশমিক ৮১ শতাংশ।
সিপিডির তথ্য অনুযায়ী, আত্মসাৎ করা অর্থের পরিমাণ ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের ১২ শতাংশ বা জিডিপির দুই শতাংশের সমান।
‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বাজেট টেকসই ও জ্বালানি রূপান্তরের দৃষ্টিকোণ থেকে কাঠামোগত করতে হবে। সঠিক পরিকল্পনা, বরাদ্দ, বাস্তবায়ন ও পর্যবেক্ষণ ছাড়া জ্বালানির স্থায়িত্ব ও রূপান্তর কোনোটাই অর্জন করা...
‘বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও যে প্রক্ষেপণ করা হয়েছে সেটি অনেকখানি বেশি।’ প্রাক্কলিত বিনিয়োগ আনতে বাড়তি ৩৪৩,৫৪৪ কোটি টাকার বিনিয়োগ লাগবে, এটা তো প্রায় অসম্ভব।’
২০১৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ১৯ মে পর্যন্ত মোটা চালের গড় দাম কেজিপ্রতি ৪০ টাকা থেকে বেড়ে ৫২ টাকায় দাঁড়িয়েছে।
‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বাজেট টেকসই ও জ্বালানি রূপান্তরের দৃষ্টিকোণ থেকে কাঠামোগত করতে হবে। সঠিক পরিকল্পনা, বরাদ্দ, বাস্তবায়ন ও পর্যবেক্ষণ ছাড়া জ্বালানির স্থায়িত্ব ও রূপান্তর কোনোটাই অর্জন করা...
‘বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও যে প্রক্ষেপণ করা হয়েছে সেটি অনেকখানি বেশি।’ প্রাক্কলিত বিনিয়োগ আনতে বাড়তি ৩৪৩,৫৪৪ কোটি টাকার বিনিয়োগ লাগবে, এটা তো প্রায় অসম্ভব।’
২০১৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ১৯ মে পর্যন্ত মোটা চালের গড় দাম কেজিপ্রতি ৪০ টাকা থেকে বেড়ে ৫২ টাকায় দাঁড়িয়েছে।
‘২০১১-১২ অর্থবছরের চতুর্থ প্রান্তিকে ৪২ হাজার ৭২৫ কোটি টাকা থেকে গত ১০ বছরে খেলাপি ঋণের পরিমাণ তিনগুণেরও বেশি বেড়ে চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে এক লাখ ৪৫ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।’
তিনি জানান, এর আগে তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন- ২০২৪ সালে দেশের অর্থনীতি সংকটে পড়বে এবং সরকারের উচ্চ ঋণ পরিশোধের কারণে তা হয়েছে।
সিপিডির আলোচনায় ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
সিপিডি জানিয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বৈদেশিক ঋণ এবং ঋণ পরিশোধের বাধ্যবাধকতার হার বেড়েছে।
‘এটা অন্যায়, জনগণের সঙ্গে অবিচার।’
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, জরিপে অংশ নেওয়া ৬৬ দশমিক দুই শতাংশ ব্যবসায়ী ও কর্মকর্তা জ্বালানি ঘাটতিকে প্রধান চ্যালেঞ্জ বলে অভিহিত করেছেন।
‘সিপিডিতে থাকা রাশিয়ান অর্থনীতিবিদরা ঘরে বসে অঙ্ক কষে বাহবা পাওয়ার জন্য আজগুবি নম্বর বের করেছেন।’