ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর যে শুল্ক আরোপ করেছেন তাতে সবচেয়ে বেশি ‘শাস্তি পাচ্ছে’ আশিয়ানভুক্ত দেশগুলো। ট্রাম্পের কঠোর আচরণে স্বাভাবিকভাবেই ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ডের...
‘যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বের কোনো দেশই আর বিশ্বাসযোগ্য অংশীদার মনে করে না।’
২০২৫ সালে শি জিনপিংয়ের প্রথম বিদেশ সফর হতে যাচ্ছে এটি।
এই দুটি অঞ্চলই এখন চীনের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার। যুক্তরাষ্ট্রকে পাশ কাটিয়ে তাদের সঙ্গে আরও শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ে তোলার চেষ্টা করছে বেইজিং।
চীনা পণ্যের ওপর ওয়াশিংটনের নতুন করে দেওয়া ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের জবাব ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দিল বেইজিং।
পাল্টা ব্যবস্থার অংশ হিসেবে ১৬টি মার্কিন কোম্পানির কাছে রপ্তানির ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ বসিয়েছে চীন।
ড. খলিলুর রহমান বলেন, এই শক্ত ভিত্তি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং তৈরি করে দিয়েছেন।
প্রায় ৩০টি চীনা কোম্পানি বাংলাদেশে এক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের অঙ্গীকার করেছে।
আজ চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বেইজিংয়ে অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনায় গুরুত্ব পেয়েছে পাঁচটি মূল বিষয়
ভারতের নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিতব্য শিল্পোন্নত ২০ দেশের জোটের (জি২০) সম্মেলনে যাচ্ছেন না চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। দেশটির প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং এ সম্মেলনে অংশ নেবেন।
বেইজিংয়ে রাইমন্ডো বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের অর্থনৈতিক সম্পর্ক সমগ্র বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কের মধ্যে একটি। আমরা নিজেদের মধ্যে ৭০০ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য সম্পর্ক বজায় রাখি’।
বৈঠকে অবকাঠামো, তথ্য-প্রযুক্তি, নবায়নযোগ্য শক্তি এবং কৃষিসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়াতে উভয় পক্ষকে আহ্বান জানান শি জিনপিং।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে আজ দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে আজ সন্ধ্যায় হোটেল হিলটন স্যান্ডটনে এই বৈঠক হয়।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ও রাশিয়ার নেতা ভ্লাদিমির পুতিন এই সম্মেলনে যোগ দেবেন। এটাই হবে ভাগনার বিদ্রোহ দমনের পর পুতিনের প্রথম কোনো আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে যোগ...
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছেন, আমরা তাইওয়ানের স্বাধীনতাকে সমর্থন করি না।
মাখোঁর কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ‘২ নেতা চীনকে সম্পৃক্ত করে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের প্রক্রিয়াকে গতিশীল করতে আগ্রহী এবং তারা এ অঞ্চলে টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে তাদের ইচ্ছের কথা কথা জানিয়েছেন।’...
প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বার্তা সংস্থাটিকে বলেছেন, ‘আমরা তাকে এখানে দেখার অপেক্ষায় আছি। আমি তার সঙ্গে কথা বলতে চাই। যুদ্ধ শুরুর আগে তার সঙ্গে আমার যোগাযোগ ছিল। কিন্তু গত ১ বছর ধরে যোগাযোগ নেই।’
জাতিসংঘ ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের নিন্দার পাশাপাশি অবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেও তা কার্যত কোনো সুফল বয়ে আনেনি।