বিমসটেকের উচিত এই সংকট নিরসনের উদ্যোগ নেওয়া
মিয়ানমার সরকার বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে চায় বা ফেরত নেয়ার যোগ্য মনে করে বলে যে সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে—তাতে এখনই আশাবাদী হওয়ার কিছু নেই।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানায়, বাংলাদেশ ছয় দফায় এই তালিকাটি মিয়ানমারকে দিয়েছিল।
ভাসানচরে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের জন্য ১৩ ডলার বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে।
নৌকাডুবির ঘটনায় মোট ৭ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
চিৎকার শুনে স্থানীয় জেলে ও বিজিবি সদস্যরা ২৫ জন রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করেন। বেঁচে যাওয়া রোহিঙ্গারা জানান, নৌকাটিতে ৫০ জনেরও বেশি ছিলেন।
আগামী এক বছরে যদি বাংলাদেশ ও জাতিসংঘ মিলে অন্তত লাখখানেক রোহিঙ্গাকেও মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে পারে, সেটিও বড় কাজ হবে।
রোহিঙ্গা সংকটে বাংলাদেশের অসাধারণ উদারতার বিষয়টি বিশেষভাবে উল্লেখ করেন আন্তোনিও গুতেরেস।
ড. ইউনূস বলেন, রোহিঙ্গারা তাদের এই কথা দুনিয়ার মানুষকে জানাতে চায়।
সহায়তার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (ইউএসএআইডি) দেবে ১২ কোটি ৯০ লাখ ডলার। আর মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর দেবে সাত কোটি ডলার।
যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই বিশাল দায়িত্ব একা বাংলাদেশের কাঁধে চাপিয়ে দিতে পারে না।
যে দালালরা নিয়ে আসছে তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে কাজ চলছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন
জাতিসংঘের দেওয়া বক্তাদের প্রাথমিক তালিকা অনুযায়ী, ২৬ সেপ্টেম্বর সাধারণ অধিবেশনে বক্তব্য রাখার কথা রয়েছে মোদির।
প্রতিবেদন মতে, আরাকান আর্মি রাখাইন রাজ্যের শাসনভার গ্রহণ করলে একটি উদীয়মান আধা-রাষ্ট্র (পুরোপুরি সার্বভৌম নয় এমন) সৃষ্টি হবে এবং এ রাজ্যের বাসিন্দারা মানবিক সংকটে পড়বে।
মিয়ানমারে সংঘাত থেকে বাঁচতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসার সময় নাফ নদীতে নৌকাডুবির ঘটনায় আরও ২১ জন রোহিঙ্গার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। দুটি নৌকাডুবির ঘটনায় এ নিয়ে টেকনাফে ৩১ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হলো।
নৌকার ইঞ্জিন মেরামতের পর বিকেলে তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়।
আজ বুধবার সকালে উখিয়ার ৯ ও ১০ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এ ঘটনা ঘটে।
পরে তাদের নিজ নিজ ক্যাম্পে ফেরত পাঠানো হয়।
প্রায় এক মাসেরও বেশি সময় ধরে সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে নিরবচ্ছিন্ন হামলা চালাচ্ছে আরাকান আর্মি।