ভোরে ক্যাম্প ২০ এক্সটেনশনে এই হত্যাকাণ্ড হয়।
আজ বুধবার ভোরে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তদের গুলিতে তারা নিহত হন
আটককৃতরা একাধিক মামলার আসামি।
‘আটককৃতদের শরীর ও ঘর তল্লাশি করে পাঁচটি বিদেশি পিস্তল, দুটি দেশিয় বন্দুক ও ১৮ রাউন্ড গুলি পাওয়া যায়।’
ঈদ উপলক্ষে তারা কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বসবাসরত স্বজনদের বাড়িতে বেড়াতে যাচ্ছিলেন বলে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন।
ইউএনডিপির শুভেচ্ছা দূত ও সুইডেনের রাজকুমারী ভিক্টোরিয়া কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পরিদর্শন করেছেন।
‘কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
সোমবার রাতে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।
‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ক্যাম্পে দুই পক্ষের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ড হতে পারে।’
এ উপলক্ষে আজ শুক্রবার (২৫ আগস্ট) সকাল ১০টার দিকে বৃষ্টি উপেক্ষা করে উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ‘হোপ ইজ হোম’ ক্যাম্পেইন পালন করেছেন রোহিঙ্গারা।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের ওপর চাপ অব্যাহত আছে এবং তা অব্যাহত রাখতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন কাজ করে যাচ্ছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলের কাছে দ্রুত নিজ দেশ মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের দাবি জানিয়েছে রোহিঙ্গারা।
এই ক্যাম্পেই আজ ভোরে আরসা ও আরএসওর মধ্যে গোলাগুলিতে ৫ রোহিঙ্গা নিহত হয়।
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) ও আরাকান সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) মধ্যে গোলাগুলির ঘটনায় ৫ জন নিহত হয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত ৭ মাসে এই উপজেলায় বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গাসহ অন্তত ৭৯ জনকে অপহরণ করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৩ জনকে অপহরণকারীরা হত্যা করেছে এবং বাকিরা মুক্তিপণ দিয়ে মুক্তি পেয়েছেন।
বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নে ২৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
একটি মহল প্রত্যাবাসন বন্ধের ষড়যন্ত্র করছে। রোহিঙ্গারা নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরতে মরিয়া। রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব প্রদান করে দ্রুত প্রত্যাবাসন করতে হবে।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নিজেদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গ্রুপ এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।