রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয় জানিয়েছে, এই সফরে পুতিনের সঙ্গে শি দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বসবেন। এই বৈঠকে ‘অংশীদারিত্ব ও কৌশলগত সম্পর্কের উন্নয়ন’ ও ‘আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক গুরুত্বপূর্ণ’ বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে...
বর্তমানে চীন বিশ্বের ৭০ শতাংশের বেশি বিরল খনিজ প্রক্রিয়াজাত করে। পশ্চিমা প্রযুক্তি ও প্রতিরক্ষা শিল্প এই কাঁচামালের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল।
ট্রাম্পের দাবি, ওয়াশিংটন-কিয়েভের খনিজ সম্পদ চুক্তি সই ইউক্রেনের জন্য মঙ্গলজনক পদক্ষেপ এবং এর মাধ্যমেই দেশটি নিরাপদ থাকবে।
পেসকভ বলেন, ইউক্রেনে সংঘাতের মূল কারণ এতটাই গভীর ও জটিল যে তা একদিনে সমাধান সম্ভব না।
তবে কিয়েভ প্রশ্ন তুলেছে, কূটনীতির পথ প্রশস্ত করতে অন্তত ৩০ দিনের তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতির আহ্বানে পুতিন কেন রাজি হচ্ছেন না?
এমন সময় এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে যখন বৈশ্বিক অর্থনীতি এক ক্রান্তিলগ্নের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।
সেখানে তারা ইউক্রেনের সঙ্গে রাশিয়ার যুদ্ধ বন্ধের প্রচেষ্টা আবার শুরুর ব্যাপারে কথা বলেছেন।
বিশ্লেষকদের মতে, রুশ হামলা আবারও শুরু হওয়াতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনা অনুযায়ী শিগগির যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়ন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
ক্রেমলিন প্রেস সার্ভিস জানায়, উভয় নেতা দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবেন।
রাতভর ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ওই হোটেলের পাশাপাশি ১৪টি অ্যাপার্টমেন্ট ভবন, একটি ডাকঘর, প্রায় দুই ডজন গাড়ি, একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন ও ১২টি দোকান ক্ষতির শিকার হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
মঙ্গলবার মার্কিন কংগ্রেসে দেওয়া বক্তব্যে জেলেনস্কির কাছ থেকে পাওয়া চিঠি পড়ে শোনান ট্রাম্প।
তৎকালীন ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই সহায়তার অনুমোদন দেন। সে সময় দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, তারা ‘ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব ও ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষায় নিরবচ্ছিন্ন সমর্থন জুগিয়ে যাবে’।
ট্রাম্পের সঙ্গে পুতিনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক এখন অনেকের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ, বিশেষত, ইউরোপে এবং মার্কিন ডেমোক্র্যাটিক পার্টিতে।
দখলকৃত অঞ্চলে লিথিয়ামসহ অন্যান্য মূল্যবান খনিজের বিশাল মজুদ রয়েছে।
মূলত মার্কিন-রুশ বৈঠককে ‘বৈধতা’ দিতে রাজি নন জেলেনস্কি। এ কারণেই তিনি আপাতত সৌদি আরবে যাচ্ছেন না। এ বিষয়টি সম্পর্কে জানেন এমন দুই সূত্র রয়টার্সকে এ কথা জানিয়েছেন।
সৌদি স্থানীয় সময় সকালে মার্কিন-রুশ কূটনীতিবিদরা রাজধানী রিয়াদের দিরিয়াহ প্রাসাদে বৈঠকে বসেছেন বলে জানিয়েছেন সাংবাদিকরা।
আজ ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়ার বৈঠকে আয়োজক-মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালনের পাশাপাশি শুক্রবার গাজা নিয়ে আরব নেতাদের সম্মেলনের আয়োজন করতে যাচ্ছে রিয়াদ।
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে ট্রাম্প আত্মবিশ্বাসী হয়ে বলেন, পুতিন যুদ্ধ বন্ধ করতে চান।
স্টারমার বলেন, ‘ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখা এক অর্থে এই মহাদেশ (ইউরোপ) ও আমাদের নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখার সমতুল্য’।