রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এর আগে বলেছেন, মার্কিন ও ব্রিটিশ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে যদি রাশিয়ার ভিতরে আক্রমণ চালানো হয়, তার অর্থ হবে, ন্যাটো সরাসরি এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ল।
কিম জং উন ইতোমধ্যেই প্রজ্ঞাপন জারি করে রাশিয়ার সঙ্গে সামরিক চুক্তির এই অংশটি গ্রহণ করেছেন। তার আগে রাশিয়ার পার্লামেন্ট চুক্তির এই অংশটি গ্রহণ করেছিল।
বিশ্লেষকদের মতে, যদি রিপাবলিকান নেতা ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিগুলো রাখেন, তাহলে সামনের বছরগুলোতে বৈশ্বিক রাজনীতিতে বড়সড় পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে।
দুই নেতা ‘শিগগির ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান’ ঘটানোর বিষয়ে আলোচনা করবেন বলে একে অপরকে কথা দিয়েছেন।
পুতিন আরও বলেন, ‘নির্বাচনী প্রচারণায় রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের কথা বলেছেন ট্রাম্প। বিশেষ করে ইউক্রেন সংকট নিরসনে যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেটি আমলে নেওয়া উচিত।’
এই নির্বাচনকে ঘিরেও ২০২০ সালের মতো অস্থিরতা তৈরি হোক, সেটাই হয়তো চাইবে ক্রেমলিন।
এ যাবত পিয়ংইয়ং যতবার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে, তার মধ্যে এটাই সবচেয়ে বেশি দূরত্ব অতিক্রম করেছে বলে জানা গেছে।
কাজানে আয়োজিত এই সম্মেলনকে রাশিয়ার মাটিতে ইতিহাসের অন্যতম ‘বড় মাপের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক সম্মেলন’ হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে ক্রেমলিন।
পশ্চিমা গণমাধ্যমের মত, নানা বিধিনিষেধের বেড়াজালে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়ছে রাশিয়া। এ কারণেই উত্তর কোরিয়া ও ইরানের মতো দেশগুলোর সঙ্গে সহায়তা চুক্তি করছে মস্কো।
সরাসরি নাম উল্লেখ না করলেও জেলেনস্কি বলেন, অন্যান্য অনেক দেশের ওপর সম্মেলনে অংশ না নেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করছে চীন।
নতুন নীতিমালার ফলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে সরাসরি হামলায় (প্রতিরক্ষা নয়) মার্কিন অস্ত্র ব্যবহারে আর কোনো বাধা থাকছে না। যদিও কিছু শর্ত বেঁধে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
বাইডেন বলেন, ‘পুতিন নিশ্চিত ছিলেন ন্যাটোতে ফাটল ধরাতে পারবেন।’
পুতিন সাবেক উপ-প্রধানমন্ত্রী আন্দ্রেই বেলুসভকে (৬৫) এই পদের জন্য বেছে নিয়েছেন। সব ঠিক থাকলে খুব শিগগির পুতিনের দীর্ঘদিনের সহযোগী শোইগুর (৬৮) স্থলাভিষিক্ত হবেন এই অর্থনীতি বিশেষজ্ঞ।
ক্রেমলিনে এক বিলাসবহুল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শপথ নেন তিনি। তার এই অভিষেকে তৈরি হয়েছে নতুন ইতিহাস ও রেকর্ড।
যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্রদেশের আরোপিত বিধিনিষেধের কারণে বৈধভাবে উত্তর কোরিয়ার অন্য কোনো দেশের কাছে এ ধরনের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন নেই। এমন কী, এ ধরনের অস্ত্র নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় সূক্ষ্ম ইলেকট্রনিক...
এই ড্রোনগুলো দিয়ে ও়ডেসা, খারকিভ, নিপ্রোপেত্রোভস্ক, ঝাপোরিঝঝিয়া অঞ্চলে হামলা করে রাশিয়া।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও অপর কয়েকটি দেশ বলছে এই নির্বাচন অবাধ ও মুক্ত ছিল না, কারণ বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে কারাবন্দি করা হয়েছে এবং ভিন্নমতাবলম্বীদের কণ্ঠ রুদ্ধ করা হয়েছে।
চলতি সপ্তাহে রুশ নির্বাচনকে সামনে রেখে দুই বছরের সংঘাতে সবচেয়ে বড় মাত্রার ড্রোন ও রকেট হামলা চালিয়েছে কিয়েভ।
রাশিয়া পারমাণবিক যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কী না, এ প্রশ্নের জবাবে রোসিয়া ওয়ান টিভি ও রিয়া সংবাদসংস্থাকে পুতিন (৭১) বলেন, ‘সামরিক ও কারিগরি দিক দিয়ে, অবশ্যই আমরা প্রস্তুত।’