অন্তর্বর্তী সরকারের জারি করা এক অধ্যাদেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ঋণের মধ্যে ভোক্তাঋণের হার ছিল আট দশমিক ৬২ শতাংশ। আগের বছরে তা ছিল আট দশমিক ৮৬ শতাংশ।
‘বিদেশিরাও মতিঝিলের পরিবর্তে গুলশান ও বনানী বেশি পছন্দ করেন।’
অথচ, এমন সময় ছিল যখন মতিঝিলে জায়গা পাওয়া ছিল ‘অনেক টাকার’ বিষয়।
এতে ব্যাংকিং খাতে খেলাপি বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। গত সেপ্টেম্বর শেষে খেলাপি রেকর্ড দুই লাখ ৮৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা, যা ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধনের প্রায় ৯৫০ শতাংশ।
‘ইসলামী ব্যাংক বড় প্রতিষ্ঠান। এর উন্নতির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। যদিও কয়েকটি ব্যাংক চ্যালেঞ্জে পড়বে।’
কিছু ব্যাংকের ভগ্ন দশা ব্যাংক খাতে মানুষের আস্থা কমিয়েছে
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কোনো কোনো ব্যাংক আমানতের ওপর ১৩ শতাংশের বেশি সুদ দিচ্ছে
এর আগে ঈদের ছুটি একদিন বাড়িয়ে ৪ দিন করার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ফলে ঈদ উপলক্ষে ২৭ থেকে ৩০ জুন ছুটি ছিল। পরের দিন ১ জুলাই শনিবার ছিল সাপ্তাহিক ছুটি।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে বড় বড় দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন ব্যাংকের পরিচালকরা। তাদের স্বেচ্ছাচারিতা, পরিবারতন্ত্রের চর্চা এবং রাজনৈতিক হস্তক্ষেপই মূলত এই দুর্নীতি বা অনিয়মগুলো...
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘পরিচালকদের ১২ বছর পদে থাকার অনুমতি দিলে ব্যাংকগুলোর সুশাসন দুর্বল হবে এবং খেলাপি ঋণ আরও বাড়বে।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংক গতকাল এক প্রজ্ঞাপনে জানিয়েছে, দেশে ও বিদেশে চলমান সংকটের মধ্যে ঋণ পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছেন এমন ঋণগ্রহীতাদের সহায়তায় শিথিল ঋণ পরিশোধ সুবিধা পুনরায় চালু হচ্ছে।
এগুলো হলো- ঢাকা মহানগরী, আশুলিয়া, টঙ্গী, গাজীপুর, সাভার, ভালুকা, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে পোশাক শিল্প এলাকায় অবস্থিত তফসিলি ব্যাংকের শাখা।
বড় ধরনের মূলধন ঘাটতির জন্য ব্যাংকগুলোর দুর্নীতি এবং সুশাসনের অভাবকে দায়ী করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
ব্যাংকের পরিশোধিত মূলধন এতদিন পর্যন্ত ছিল ৪০০ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ২০০৯ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে আবদুল হাই বাচ্চু বেসিক ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান থাকাকালীন ব্যাংক থেকে প্রায় সাড়ে ২ হাজার ২৬৫ কোটি ৬৮ লাখ ১৪৫ টাকা...
২০২২ সালে এসব ব্যাংকের ১ হাজার ৬২০ কোটি ৮৩ লাখ টাকার সুদ মওকুফ কার্যকর করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানগুলো রেমিট্যান্স হিসেবে যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করবে, তার সর্বোচ্চ ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত অ্যাকাউন্টে জমা রাখতে পারবে। বাকি অর্থ স্থানীয় মুদ্রায় ভাঙিয়ে নিতে হবে।