যুক্তরাষ্ট্র, ভারত এমনকি চরম অর্থনৈতিক সংকটে থাকা শ্রীলঙ্কাসহ অধিকাংশ দেশ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সফল হলেও বাংলাদেশের ভোক্তা মূল্যসূচক (সিপিআই) বেড়েই চলেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই থেকে জানুয়ারির মধ্যে বাংলাদেশ কেবল এক দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক ঋণের প্রতিশ্রুতি পেয়েছিল।
‘আন্তঃব্যাংক বিনিময় হারে গত সোমবার পাঁচ কোটি ডলার ও মঙ্গলবার দুই কোটি ডলার কেনা হয়েছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংক আজ বুধবার এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (এসিইউ) মাধ্যমে কিছু আমদানি বিল পরিশোধ করার পর রিজার্ভ এখন এ অবস্থায় দাঁড়িয়েছে।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রায় ৩০০ মিলিয়ন ডলার কমেছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য থেকে জানা গেছে।
গত এক বছর ধরেই ধারাবাহিকভাবে রিজার্ভ কমছে।
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ক্রমান্বয়ে কমতে থাকায় ডলার কেনার হার বাড়িয়ে ১০৯ দশমিক ৫ টাকা করেছে ব্যাংকগুলো।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা দ্য ডেইলি স্টারকে জানিয়েছেন, ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলার ব্যাংকগুলোর কাছে বিক্রি করেছে।
একটি ঝামেলাপূর্ণ বছরের শেষে ২০২২ সালের নতুন সূর্যকে স্বাগত জানানোর সময় বাংলাদেশ বেশ দৃঢ় অবস্থানে ছিল। দেশের অর্থনীতি করোনা মহামারির নেতিবাচক প্রভাবকে পেছনে ফেলে নতুন উদ্যমে সামনে এগিয়ে যেতে...
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আরও কমে ৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের নিচে নেমেছে।
শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানে অর্থনৈতিক মন্দা তৈরির পর শুরু হয়েছে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে আলোচনা। আলোচনা এতটাই বিস্তৃত হয়েছে যে প্রতি সপ্তাহে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে এ বিষয়ে অফিসিয়াল...
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে যাওয়ার মধ্যে অক্টোবরে রেমিট্যান্স প্রবাহ আরও কমায় অর্থনীতির ওপর চাপ বেড়েছে।
চলমান জ্বালানি সংকটের কারণে অর্ধেক সক্ষমতায় কাজ করতে হচ্ছে জানিয়ে ব্যবসায়ীরা শিল্প ইউনিটগুলোতে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহের দাবি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) প্রক্ষেপণ করেছে, বাংলাদেশের চলতি হিসাবে হিসাবে উচ্চ ঘাটতি থাকবে ২০২৭ সাল পর্যন্ত।
ধীরগতির রপ্তানি আয়ের বিপরীতে উচ্চ আমদানি ব্যয়ের কারণে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৬ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে গেছে।
একদিকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকট, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমছে, সামনে দুর্ভিক্ষ আসতে পারে বলে সতর্ক করা হচ্ছে, সম্ভাব্য দুর্ভিক্ষ থেকে রক্ষায় জনগণকে প্রতি ইঞ্চি জমি চাষের মাধ্যমে...
রপ্তানি আয়ের বিপরীতে উচ্চ আমদানি ব্যয় পরিশোধের পর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৭ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে গেছে।
বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, বিশেষ করে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি বিষয়ে জানতে চেয়েছে বিশ্বব্যাংক।