গত জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২৪ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলার।
এক সপ্তাহ আগে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২১ দশমিক চার এক বিলিয়ন ডলার।
‘হুন্ডি কমে যাওয়ায় ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স আসা বেড়েছে।’
যুক্তরাষ্ট্র, ভারত এমনকি চরম অর্থনৈতিক সংকটে থাকা শ্রীলঙ্কাসহ অধিকাংশ দেশ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সফল হলেও বাংলাদেশের ভোক্তা মূল্যসূচক (সিপিআই) বেড়েই চলেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই থেকে জানুয়ারির মধ্যে বাংলাদেশ কেবল এক দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক ঋণের প্রতিশ্রুতি পেয়েছিল।
‘আন্তঃব্যাংক বিনিময় হারে গত সোমবার পাঁচ কোটি ডলার ও মঙ্গলবার দুই কোটি ডলার কেনা হয়েছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংক আজ বুধবার এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (এসিইউ) মাধ্যমে কিছু আমদানি বিল পরিশোধ করার পর রিজার্ভ এখন এ অবস্থায় দাঁড়িয়েছে।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রায় ৩০০ মিলিয়ন ডলার কমেছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য থেকে জানা গেছে।
একদিকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকট, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমছে, সামনে দুর্ভিক্ষ আসতে পারে বলে সতর্ক করা হচ্ছে, সম্ভাব্য দুর্ভিক্ষ থেকে রক্ষায় জনগণকে প্রতি ইঞ্চি জমি চাষের মাধ্যমে...
রপ্তানি আয়ের বিপরীতে উচ্চ আমদানি ব্যয় পরিশোধের পর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৭ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে গেছে।
বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, বিশেষ করে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি বিষয়ে জানতে চেয়েছে বিশ্বব্যাংক।
বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ২০২০ সালের পর থেকে দ্রুত বেড়ে চলেছে। দেশের অর্থনীতির জন্য এটা বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দেখা দিয়েছে। এমন এক সময় এই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে, যখন দেশের বৈদেশিক...
কেন্দ্রীয় ব্যাংক এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের দেনা পরিশোধের পর দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে ৩৭ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
আগস্টে দেশে রেমিট্যান্স আয় ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। এ নিয়ে টানা দ্বিতীয় মাস দেশে এ পরিমাণ রেমিট্যান্স এলো।
ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ১৫ জুলাই শেষ হওয়া সপ্তাহে ৭ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার কমে ৫৭২ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। যা গত ২০ মাসের মধ্যে ভারতের সর্বনিম্ন রিজার্ভ।