মূল্যস্ফীতির হার ও মজুরি বৃদ্ধির মধ্যে ব্যবধান তিন দশমিক ৭৩ শতাংশ পয়েন্টে পৌঁছেছে। এটি অন্তত এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।
দেশে প্রথম অর্থনৈতিক গণনা হয় ১৯৮৬ সালে।
টাকায় মাথাপিছু আয় ৩ লাখ ৬ হাজার ১৪৪ টাকায় দাঁড়িয়েছে, ডলারের ক্ষেত্রে ২ হাজার ৭৮৪ ডলার হয়েছে।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, গ্রামাঞ্চলের তুলনায় শহরাঞ্চলে উচ্চতর মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব পড়েছে।
৬৫ বছরের বেশি বয়সী মানুষের নির্ভরতা অনুপাত ২০২২ সালের ৮ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২৩ সালে ৯ দশমিক ৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
২০২৩ সালে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু দাঁড়িয়েছে ৭৩ দশমিক ৩ বছরে, যা ২০২২ সালে ছিল ৭৩ দশমিক ৪ বছর।
এনইইটি দিয়ে মূলত ১৫-২৪ বছর বয়সী নিষ্ক্রিয় জনসংখ্যাকে বোঝানো হয়।
২০২২-২৩ সালে অর্থনীতি বেড়েছে ছয় দশমিক শূন্য তিন শতাংশ। ২০২১-২২ সালে তা ছিল সাত দশমিক এক শতাংশ।
সাধারণত অর্থনৈতিক কারণে একটি পরিবারের উপার্জনকারী ব্যক্তি কাজের জন্য এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যান। বিয়ের মতো সামাজিক কারণেও মানুষকে নতুন জায়গায় চলে যেতে হয়।
‘চলতি অর্থবছরে অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ হওয়ায় টাকার অংকে মাথাপিছু আয় বেড়েছে।’
চলতি বছরের প্রথম কোয়ার্টারে দেশে বেকারের সংখ্যা ২৫ লাখ ৯০ হাজার।
২০২০ সালের জরিপ অনুযায়ী দেশের মানুষের গড় আয়ু ছিল ৭২ দশমিক ৮ বছর।
তবে মাথাপিছু মাছ, মাংস, সবজি ও দুগ্ধজাত খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ বেড়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে বিবিএস আনুষ্ঠানিকভাবে খানা আয় ও ব্যয় জরিপের প্রাথমিক ফলাফল প্রকাশ করবে।
সপ্তাহে এক ঘণ্টাও কাজের সুযোগ না পেলে সরকারি পরিসংখ্যানে তাদের বেকার হিসেবে ধরা হয়।
দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ২৬ লাখ ৩০ হাজার, যা ২০১৬-১৭ সালের তুলনায় ২ দশমিক ৫৯ শতাংশ কম।
বেশিরভাগ খাদ্যদ্রব্যের দাম স্থিতিশীল থাকায় টানা পঞ্চম মাসে মূল্যস্ফীতি কমে জানুয়ারিতে ৮ দশমিক ৫৭ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে।
দেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ বলে গত বছরের জুলাইয়ে জনশুমারির তথ্যে জানানো হয়েছিল।
২০২১-২২ অর্থবছরে দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ দশমিক ১ শতাংশ।