গত অর্থবছরের একই সময়ে খরচের তুলনায় এক-তৃতীয়াংশ।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ঋণের সুদ পরিশোধে সরকারের ব্যয় হয়েছে এক লাখ ১৪ হাজার কোটি টাকা
সরকার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চায়
ব্যবসায়ীদের মতে, টাকার বিপরীতে মার্কিন ডলারের দাম বৃদ্ধির কারণে কাঁচামাল ও মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলা এখনো একটি চ্যালেঞ্জ।
‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বাজেট টেকসই ও জ্বালানি রূপান্তরের দৃষ্টিকোণ থেকে কাঠামোগত করতে হবে। সঠিক পরিকল্পনা, বরাদ্দ, বাস্তবায়ন ও পর্যবেক্ষণ ছাড়া জ্বালানির স্থায়িত্ব ও রূপান্তর কোনোটাই অর্জন করা...
কর ফাঁকি বন্ধ ও ব্যাংকিং চ্যানেলে অবৈধ আয়কে উপহার হিসেবে দেখানোর সুযোগ কমাতে রাজস্ব কর্তৃপক্ষ এই উদ্যোগ নিচ্ছে।
সংকোচনমূলক মুদ্রা ও রাজস্ব নীতি অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
‘বাজেট দেখলেই বোঝা যাবে, রাঘববোয়ালদের জন্য খাবারের আয়োজন করা হয়েছে।’
‘সরকার আজিজ-বেনজীরদের তৈরি করেছে, এখন দায় নিতে চাইছে না’
২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের উড়োজাহাজ আমদানির ক্ষেত্রে আগাম কর অব্যাহতি দেওয়ার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে ৫ দশমিক ৫ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
আগামী ২০২২–২৩ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে বিলাসবহুল গাড়ি আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এর ফলে গাড়ি কিনতে বাড়তি অর্থ গুণতে হতে পারে।
পোশাক শিল্প খাতে বিদ্যমান বিভিন্ন রপ্তানি প্রণোদনার সঙ্গে ১ শতাংশ হারে অতিরিক্ত প্রণোদনা অব্যাহত রাখা হয়েছে।
আগামী অর্থবছরেই সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু হবে। আজ বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় এ কথা জানান।
আগামী ২০২২-২৩ অর্থবছরে রপ্তানিকৃত পণ্যের ওপর উৎসে করহার বাড়িয়ে দশমিক ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরে বিভিন্ন ধরনের সারে ১৬ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে।
তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশ বিশ্বে দ্বিতীয়। এ শিল্পখাতকে এগিয়ে নিতে আরও ৩ বছরের জন্য বিদ্যমান করহার ১৫ শতাংশ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে বাজেটে।
শিল্প কারখানায় কাঁচামাল সরবরাহ, পণ্য এবং বই সরবরাহের ওপর উৎসে কর কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে আগামী অর্থবছরের বাজেটে।
আগামী অর্থবছরের জন্য ৬টি প্রধান চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।