গত নভেম্বরে ১২ মাসের গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ২২ শতাংশ। অক্টোবরে ছিল ১০ দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর জানান, এই খরচের একটি বড় অংশ অনানুষ্ঠানিকভাবে হয়। এতে দেশের ব্যালেন্স অব পেমেন্ট বা বৈদেশিক লেনদেনের ওপর উপর যথেষ্ট চাপ তৈরি হয়।
এই প্রথম কোনো ব্যাংক অ্যাননটেক্স গ্রুপের বন্ধকি সম্পত্তি নিলামে তুলতে যাচ্ছে।
এখন থেকে ঋণপত্র খোলার সময় এসব ব্যাংককে আর শতভাগ মার্জিন বজায় রাখতে হবে না
আগে রপ্তানি ও রিজার্ভের তথ্য বাড়িয়ে বলা হয়েছিল। আইএমএফের পর্যবেক্ষণের পর তা সংশোধন করা হয়।
সংকটের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে আছে উচ্চ মাত্রার খেলাপি ঋণ, আমানত প্রবৃদ্ধি ও ঋণ পুনরুদ্ধারে ধীরগতি এবং বিশেষ করে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোর ব্যাপক আর্থিক কেলেঙ্কারির কারণে ব্যাংকিং খাতে সাধারণ...
রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা, যা ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধনের প্রায় ৯৫০ শতাংশ।
সুশাসন, ভালো গ্রাহক বেছে নেওয়া ও যথাযথ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার কারণে এসব প্রতিষ্ঠান খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছে বলে মত দিয়েছেন ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নির্বাহীরা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে—গত জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৩৪ দশমিক আট শতাংশ বা ৭৩ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা।
আইএমএফ জানিয়েছে, স্বায়ত্তশাসনের অভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অর্থনীতির জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারছে না।
উল্লেখযোগ্য সুবিধা ভোগ করা সত্ত্বেও রপ্তানিকারকরা দেশে রপ্তানির টাকা ফেরত আনছেন না।
তথ্যের নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত ও নীতিগুলো প্রমাণ-ভিত্তিক করতে চায় সরকার। এজন্য বিশ্ববাজারে বিক্রির রিয়েল-টাইম তথ্য প্রকাশে একটি প্ল্যাটফর্ম চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে।
গত ৬ মে একই আদালত আজকের মধ্যে সিআইডিকে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
সাবেক গভর্নর বলেন, ব্যাংক থেকে অধিক পরিমাণে ঋণ নিলে বিনিয়োগকারীরা ঋণ পাবে না, বিনিয়োগ আরও স্থবির হয়ে যাবে।
এটি বাংলাদেশের জন্য একটি সুখবর হতে পারত, কিন্তু ব্যাপারটা মোটেও তা নয়। কারণ দেশের অর্থনীতির অবস্থা অপরিবর্তিত আছে
যুক্তরাষ্ট্র, ভারত এমনকি চরম অর্থনৈতিক সংকটে থাকা শ্রীলঙ্কাসহ অধিকাংশ দেশ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সফল হলেও বাংলাদেশের ভোক্তা মূল্যসূচক (সিপিআই) বেড়েই চলেছে।
মূলত ঋণ বিতরণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলো।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের মার্চ পর্যন্ত দেশের সরকারি ও বেসরকারি খাতে মোট বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৯ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।