বজ্রপাতে নাটোর, নওগাঁ ও নেত্রকোণায় তিন জন মারা গেছেন।
তাদের মধ্যে সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে দুইজন, জামালগঞ্জ ও ছাতকে একজন করে এবং সিলেটের বিশ্বনাথ ও কোম্পানীগঞ্জে একজন করে মারা গেছেন।
ঠাকুরগাঁওয়ের সদর ও বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় তিনজন এবং পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলায় একজন মারা গেছেন।
রোববার তাদের মৃত্যু হয়।
‘বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তিনজন মারা যান।’
বাজ পড়ার পর ব্যক্তি শারীরিক ও মানসিক, উভয়ভাবেই ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন।
শনিবার বিকেলে পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় তারা মারা যান।
সোহাগ তাদের বাড়ির ১০/১২টি মহিষকে ঘাস খাওয়াতে আব্দুল্লাহর চরে নিয়ে গিয়েছিলেন।
এ ধরনের বিপর্যয় থেকে যন্ত্রগুলোকে বাঁচাতে কিছু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
নাটোরের সিংড়া উপজেলায় ব্রজপাতে জমির শেখ (৭০) নামে এক ব্যক্তি ও তার ১২ বছর বয়সী নাতি পাপ্পু হোসেন মারা গেছে। তারা ওই উপজেলার চৌগ্রামের বাসিন্দা।
লালমনিরহাট ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ভারতের বিহার রাজ্যের ৮ জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় বজ্রপাতে অন্তত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
মানিকগঞ্জে খেলার মাঠে বজ্রপাতের ঘটনায় ১৮ জন আহত হয়েছেন।
ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে বজ্রপাতে রেজওয়ানুল হক শুকরু (৩৫) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।
সিলেট বিভাগে গত ৫ দিনে বন্যা, বজ্রপাত ও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট অন্তত ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
কক্সবাজার জেলায় আজ রোববার বজ্রপাতে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
গাজীপুরের কালিয়াকৈর ও কাপাসিয়ায় বজ্রপাতে ২ কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।
সিরাজগঞ্জে পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় আজ শুক্রবার দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়াও আহত হয়েছে অপর ৪ জন।
ময়মনসিংহে বজ্রপাতে ৩ মাদ্রাসাছাত্রসহ ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার এ ঘটনা ঘটে।