বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, ‘প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বৃদ্ধির প্রভাবে রিজার্ভ বেড়েছে।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলতি হিসাবের ঘাটতি ছিল ১২৭ মিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৯৩ শতাংশ কম।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের একই মাসে প্রবাসী আয় এসেছিল এক দশমিক ছয় বিলিয়ন ডলার।
মেজবাউল হক বলেন, জুলাইয়ের শেষ দিনে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ১২০ মিলিয়ন ডলার।
ব্যাংকার ও এমএফএস প্রোভাইডারদের কর্মকর্তারা জানান, ১৮ জুলাই মধ্যরাত ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় রেমিট্যান্স সংগ্রহ বন্ধ ছিল।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রবাসী আয় দাঁড়িয়েছে ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার। আগের অর্থবছরের চেয়ে যা ১০ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেশি
২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার
‘আশা করেছিলাম, এবারের বাজেটে রেমিট্যান্স প্রণোদনা কমপক্ষে পাঁচ শতাংশে উন্নীত হবে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের একই সময়ে প্রবাসী আয় এসেছিল ১ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার
‘আশা করেছিলাম, এবারের বাজেটে রেমিট্যান্স প্রণোদনা কমপক্ষে পাঁচ শতাংশে উন্নীত হবে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের একই সময়ে প্রবাসী আয় এসেছিল ১ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার।
সাধারণত ঈদুল ফিতরের আগে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ে, কিন্তু এ বছর ঈদের আগের মাস মার্চে রেমিট্যান্স কমেছে।
রপ্তানি ছাড়া প্রবাসী আয় বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার অন্যতম প্রধান উৎস।
মূলত ব্যাংকগুলো প্রবাসীদের কাছ থেকে বেশি হারে ডলার কেনায় রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাফেদা-এবিবির বেঁধে দেওয়া বিনিময় হারের তুলনায় যেসব ব্যাংক বেশি টাকা দিচ্ছে সেসব ব্যাংক বেশি পরিমাণে রেমিট্যান্স পাচ্ছে।
বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর কাছে মার্কিন ডলার বিক্রির সময় ব্যাংকগুলোর জন্য নির্ধারিত হারের চেয়ে বেশি পাবে না ফরেন এক্সচেঞ্জ হাউজগুলো।
চলতি বছরের অক্টোবরে প্রবাসী আয় এসেছে ১ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলার, যা চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
ধীর গতির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে ২০২২-২৩ অর্থবছর শেষ করেছিল বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরেও একই প্রবণতা অব্যাহত আছে।