রাজধানীর পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ সংকটের কারণে পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে।
দিনাজপুরের বাহাদুরবাজারে দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি ১২০ থেকে ১৩০ টাকা ও আমদানি করা পেঁয়াজ ৯০ থেকে ৯৫ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা যায়। গতকালও এই পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছিল ১১০ টাকা দরে।
টিসিবির কার্ডধারী পরিবরারের পাশাপাশি সব ভোক্তা এই পেঁয়াজ দুই কেজি করে কিনতে পারবেন।
প্রথম চালানে ১ হাজার ৬৫০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ এলো।
প্রতি কেজি ভারতীয় পেঁয়াজ খুচরা পর্যায়ে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হবে বলেও জানান তিনি।
তবে এ বৈঠকে পেঁয়াজের দাম প্রকাশ করা হয়নি। কারণ প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য আবারও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে আসবে।
তবে, কী পরিমাণ রপ্তানি করা হবে তা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি বলে জানিয়েছে ইকোনমিক টাইমস।
বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে আমদানি করা ৯০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ পাঁচ দিনেও খালাস হয়নি। ফলে সেগুলো পচতে শুরু করেছে।
বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ মন্তব্য করেছেন, পেঁয়াজের দাম হঠাৎ করে ৭০ থেকে ৮০ টাকা বেড়েছে, এটা ব্যবসায়ীদের দায়িত্বশীল আচরণ নয়।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘শুল্ক আরোপের ঘোষণায় এখন দাম কিছুটা বাড়লেও কয়েক দিন পর কমে আসবে।’
আজ বেনাপোল বন্দর দিয়ে ২৬ মেট্রিক টন পেয়াজ আমদানি হয়েছে ভারত থেকে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের শস্য শাখার অতিরিক্ত পরিচালক রবিউল হক মজুমদার দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, চলতি মৌসুমে ৫ হাজার হেক্টর জমিতে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) গতকাল বুধবারের তথ্য বলছে, গত এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৬৫-৭০ টাকায়। সেটি বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকায়। এক মাস আগে দাম ছিল ৯০...
পেঁয়াজ আমদানির অনুমতির পর প্রথম দিনে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার সোনা মসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ১ হাজার ৬২ মেট্রিক টন, সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে ৩৩০ মেট্রিক টন এবং বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ৭৫...
দেশে হঠাৎ করেই পেঁয়াজের বাজার অস্থির। পাইকারি বাজারে ২ দিনের ব্যবধানে প্রতি মণ পেঁয়াজ ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
হঠাৎ করে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির কারণে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।