একই সঙ্গে গণমাধ্যমের প্রতি পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর করা ‘রাজনৈতিক বা উত্তেজনা সৃষ্টিকারী’ মন্তব্য গুরুত্ব দিয়ে প্রচার না করতেও আহ্বান জানিয়েছে আদালত
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান সাংবাদিকদের জানান, পাকিস্তান এখন ১৯৭০ এর মতো সংকটের মুখে রয়েছে।
পিটিআইর মুখপাত্র রাউফ হাসান ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে ইইউর প্রতিবেদনটি সবার সামনে প্রকাশ করা উচিত।’
ইমরান খান বিচারককে বলেন, ‘আমি গত সাত মাসে একবারও ডাক্তার দেখাতে পারিনি।’
জাতীয় পরিষদে ২০১ ভোট পেয়ে দেশের ২৪তম প্রধানমন্ত্রী হলেন শেহবাজ শরীফ। জাতীয় পরিষদের স্পিকার সর্দার আয়াজ সাদিক এই ঘোষণা দেন।
পিটিআই বলেছে, জাতি ‘জনগণের রায় চুরি করা সরকার’ মেনে নেবে না।
নওয়াজ শরীফের পিএমএল-এন ও বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি জোট সরকার ইচ্ছে প্রকাশ করলেও পাঁচ দফা বৈঠকের পরেও তারা একমত হতে পারেনি। অপরদিকে, ইমরান খানের পিটিআইও সরকার গঠনে তৎপর রয়েছে।
বৃহস্পতিবারের নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ১০১টি আসনে জয়লাভ করে। স্বতন্ত্রদের বেশিরভাগই পিটিআই সমর্থিত।
তিনি ‘পাকিস্তানের সামরিক শাসক ও তাদের ওয়াশিংটনভিত্তিক প্রভুদের’ উদ্দেশে এই বার্তা দেন।
নওয়াজ শরীফের পিএমএল-এন ও বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি জোট সরকার ইচ্ছে প্রকাশ করলেও পাঁচ দফা বৈঠকের পরেও তারা একমত হতে পারেনি। অপরদিকে, ইমরান খানের পিটিআইও সরকার গঠনে তৎপর রয়েছে।
বৃহস্পতিবারের নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ১০১টি আসনে জয়লাভ করে। স্বতন্ত্রদের বেশিরভাগই পিটিআই সমর্থিত।
তিনি ‘পাকিস্তানের সামরিক শাসক ও তাদের ওয়াশিংটনভিত্তিক প্রভুদের’ উদ্দেশে এই বার্তা দেন।
বিশ্লেষকদের ভাষ্য, নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলেও পাকিস্তানের রাজনীতিতে পিটিআইয়ের শক্ত অবস্থান ইতোমধ্যে তৈরি হয়ে গেছে, যা পাকিস্তানের রাজনীতিকে একটি নতুন মেরুকরণের সামনে দাঁড় করিয়েছে।
দেশটির গণমাধ্যম সূত্রে এখন পর্যন্ত যে ফলাফল পাওয়া গেছে তাতে কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। জোট গঠনের পথে হাঁটতে হচ্ছে সবাইকেই।
তিনি আরও দাবি করেছেন, তার দল ২৬৫টি আসনের মধ্যে ১৭০টিতে জয় পেয়েছে।
পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে এগিয়ে আছেন ইমরান খানের দল তেহরিক–ই–ইনসাফের (পিটিআই) সমর্থিত প্রার্থীরা। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণায় দেরি হওয়ায় রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কার্যালয়ের বাইরে শান্তিপূর্ণ...
পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে ২৬৫ আসনের মধ্যে ২৪৪ আসনের প্রাথমিক ফলাফলে ৯৬ আসনে জয় নিয়ে এগিয়ে রয়েছেন ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।
২৪১ আসনের ফলাফলে ইমরান খান সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৯৬টিতে জয়লাভ করেছেন।
১০৬ আসনের মধ্যে ৪৭টিতে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা, যাদের বেশিরভাগই ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) সমর্থনপুষ্ট।