ইসলামাবাদ ও দেশের অন্যান্য অংশে ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই কর্মী ও সমর্থকদের সহিংস বিক্ষোভের কারণে বিভিন্ন মহল থেকে পিটিআইর কার্যক্রম সীমিত করার দাবি আসছে।
মধ্যরাতে বিক্ষোভকারীদের উপর চড়াও হয় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এ সময় শতাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিক্ষোভাকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করেছে। অন্যদিকে পিটিআই কর্মীরা পাথর ছুড়ে পাল্টা হামলা চালিয়েছে।
ইমরানের বিরুদ্ধে দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অভিযোগে ১৫০টির মতো ফৌজদারি মামলা করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও পাকিস্তানে তিনি অত্যন্ত জনপ্রিয়।
গত ১৩ নভেম্বর কারাগার থেকেই দেশব্যাপী বিক্ষোভের ‘চূড়ান্ত ডাক’ দেন ইমরান খান।
গতবছর ইমরানের গ্রেপ্তারের পর থেকেই এক ধরনের নেতৃত্ব শূন্যতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দলটি।
গতকাল রোববার প্রশাসনিক রাজধানী ইসলামাবাদের শহরতলী সাংজানিতে আয়োজিত সমাবেশে এসব দাবি জানিয়েছে দলটি
গত রোববার ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবনে দেওয়া এই সাক্ষাৎকারটি আজ বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হয়েছে।
ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ আজ দেশটির কেন্দ্রীয় রাজধানী ইসলামাবাদে একটি বিক্ষোভ কর্মসূচী আহ্বান করেছে
গতকাল রোববার প্রশাসনিক রাজধানী ইসলামাবাদের শহরতলী সাংজানিতে আয়োজিত সমাবেশে এসব দাবি জানিয়েছে দলটি
গত রোববার ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবনে দেওয়া এই সাক্ষাৎকারটি আজ বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হয়েছে।
ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ আজ দেশটির কেন্দ্রীয় রাজধানী ইসলামাবাদে একটি বিক্ষোভ কর্মসূচী আহ্বান করেছে
পিটিআইর পাশাপাশি অন্যান্য রাজনৈতিক দল এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা ও সমালোচনা করেছে। দলগুলোর মধ্যে আছে পিপিপি, আওয়ামী ন্যাশনাল পার্টি, জামিয়াত উলেমা-ই-ইসলাম ও জামায়াত-ই-ইসলামি।
একই সঙ্গে গণমাধ্যমের প্রতি পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর করা ‘রাজনৈতিক বা উত্তেজনা সৃষ্টিকারী’ মন্তব্য গুরুত্ব দিয়ে প্রচার না করতেও আহ্বান জানিয়েছে আদালত
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান সাংবাদিকদের জানান, পাকিস্তান এখন ১৯৭০ এর মতো সংকটের মুখে রয়েছে।
পিটিআইর মুখপাত্র রাউফ হাসান ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে ইইউর প্রতিবেদনটি সবার সামনে প্রকাশ করা উচিত।’
ইমরান খান বিচারককে বলেন, ‘আমি গত সাত মাসে একবারও ডাক্তার দেখাতে পারিনি।’
জাতীয় পরিষদে ২০১ ভোট পেয়ে দেশের ২৪তম প্রধানমন্ত্রী হলেন শেহবাজ শরীফ। জাতীয় পরিষদের স্পিকার সর্দার আয়াজ সাদিক এই ঘোষণা দেন।
পিটিআই বলেছে, জাতি ‘জনগণের রায় চুরি করা সরকার’ মেনে নেবে না।