প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে ২০ থেকে ২২টি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরের সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে আলোচনা হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভারতের বিরোধী দলগুলো দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে, যা বাংলাদেশে দেখা যায় না।
‘বাংলাদেশে সব দেশের দূতাবাস নেই। ৯০টি দেশের দূতাবাস রয়েছে দিল্লিতে। সেখান থেকে সত্যায়ন করে আনতে আবার ভারতের ভিসা লাগে। এসবের জন্য যে অর্থ, সময় ও পরিশ্রম ব্যয় হয়, এই কনভেনশনে যুক্ত হলে তা বেঁচে যাবে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, শান্তিতে নোবেলজয়ী হয়েও ড. ইউনূস গাজায় ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞে নিশ্চুপ থেকে একজন ইসরায়েলির দেওয়া পুরস্কার নিয়ে প্রকারান্তরে গণহত্যায় সমর্থন দিয়েছেন। ইউনূস সেন্টার...
হাছান মাহমুদ বলেন, ভারতীয় পণ্য বর্জনের যারা ডাক দিয়েছে, তাদের সাথে শামিল হয়ে রিজভী সাহেব নিজের পরনের শালটিও জ্বালিয়ে দিয়েছে। আসলে শালটি ভারত থেকে কিনেছিল, নাকি বঙ্গবাজার থেকে কিনেছে আমি জানি না।
‘বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করে সম্পর্কের নতুন অধ্যায় সৃষ্টির আগ্রহ প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।'
শুধু সৌদি আরবেই আছেন ৫ হাজার ৭৪৬ জন।
তিনি বলেছেন, যারা অপরাধ করে তারা নিজেদের নিরপরাধ ভাবে।
‘ভারতেও কয়েকশ জন ঢুকেছে। তাদেরকে তারা ফেরত নিয়ে গেছে। মিয়ানমার থেকে তাদের সীমান্ত বাহিনী ও সেনাবাহিনীসহ তাদের পরিবারের বেশ কিছু সদস্য আমাদের দেশেও পালিয়ে এসেছে। তাদেরকে ফেরত নিয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া...
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নতুন সরকারের গুরুত্বের প্রধান কেন্দ্রবিন্দু হবে অর্থনৈতিক কূটনীতি এবং ঢাকা পূর্ব ও পশ্চিম উভয় গোলার্ধের দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করে যাবে।
নতুন মন্ত্রিসভায় ডাক পাননি সদ্য সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
‘অবাধ, সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য ও অহিংস পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এটাই যথেষ্ট। আমরা এতে খুবই খুশি।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রত্যেক দেশ আইনকে সম্মান করে। এর ফলে কোনো অসুবিধা হবে বলে আমার মনে হয় না।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন কাজ করছে। এমন নির্বাচন করবে যা দেখে দুনিয়ার সবাই শিখবে।
‘বিপুল সংখ্যক ভোটার ভোট দিলে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে।’
মোমেন বলেন, ‘আমাদের চ্যালেঞ্জ এখন আরও বেশি ভোটার আনা।’
রুহুল কবির রিজভী বলেন, সরকার দেশটাকে জর্জ অরওয়েলের অ্যানিমেল ফার্মে পরিণত করেছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যুক্তরাষ্ট্র আরএমজি রপ্তানির একটি বড় বাজার। আমাদের বেসরকারি খাত রপ্তানি করে এবং যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি খাতই বাংলাদেশের পণ্য কিনে থাকে।
মন্ত্রী বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র একটি পরাশক্তি। আমরা তাদের অগ্রাহ্য করতে পারি না।"