দাবা

বড় অসময়ে চলে গেলেন গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়া

জিয়া বলতেন, কষ্ট করে নর্ম অর্জনই শ্রেয়। তাহলে খেলাটা শক্তভাবে খেলা যাবে। সহজভাবে গ্র্যান্ডমাস্টার টাইটেল পেয়ে গেলে সেটা রক্ষা করা কঠিন।

১৪ বছরে জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হয়েও শোকস্তব্ধ নীড়

নীড়ের উঠে আসার পেছনে ভূমিকা আছে জিয়ার। জিয়ার কাছেই দাবার অনুশীলন করেছেন তিনি। জিয়াকে তাই ‘স্যার’ ডাকতেন এই কিশোর।

জিয়ার মৃত্যুতে ফিদের শোক

জিয়াকে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল দাবাড়ু উল্লেখ করে ফিদে জানায় শোক, 'জিয়াউর রহমানের আমরা গভীর শোক প্রকাশ করছি। তার পরিবার, বন্ধু ও ভালোবাসার মানুষদের প্রতি জানাচ্ছি সমবেদনা।'

খেলতে খেলতেই যেভাবে জীবনের বোর্ড থেকে বিদায় নেন জিয়া

শুক্রবার বিকেল ৩টায় শুরু হয়েছিলো রাজীব-জিয়ার ম্যাচ। পৌঁনে ছয়টার দিকে চেয়ার থেকে লুটিয়ে পড়ার পর প্রবল চেষ্টাতেও আর ফেরানো যায়নি দেশের ইতিহাসের দ্বিতীয় এই গ্র্যান্ডমাস্টারকে।

‘পারফরম্যান্স অনুযায়ী জিয়া ভাই বাংলাদেশের সেরা দাবাড়ু’

শুক্রবার দাবার বোর্ডে আকস্মিকভাবে লুটিয়ে পড়ে জিয়ার মৃত্যু রাকিবকে নাড়া দিয়েছে ভীষণভাবে। এই গ্র্যান্ডমাস্টার দ্য ডেইলি স্টারের কাছে তুলে ধরেছেন জিয়ার স্মৃতি। 

দাবা খেলায় প্রতিপক্ষ শিশুর আঙুল ভেঙে দিলো রোবট

দাবা খেলা নিয়ে সাধারণত সহিংস ঘটনা ঘটেছে এমন নজির তেমন নেই বললেই চলে। একাগ্রচিত্তে মানুষ শান্ত হয়ে ধৈর্য নিয়ে দাবা খেললেও রোবটের ক্ষেত্রে এ কথা আর বলা যাচ্ছে না।