রিয়া পিজ্জা রেস্তোরাঁয় বিস্ফোরণের এই নিহতদের মধ্যে ৩ শিশুও আছে। এছাড়াও, অন্তত ৫৬ জন আহত হয়েছেন।
দখলকৃত লুহানস্ক, দোনেৎস্ক, খেরসন ও ঝাপোরিঝঝিয়ায় নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া।
ইউক্রেন, রাশিয়ার বিরুদ্ধে এই বাঁধে বিস্ফোরণ ঘটানোর অভিযোগ এনেছে। রাশিয়াও পালটা অভিযোগ এনেছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ভিডিওতে দেখা গেছে কাখোভকা বাঁধের আশেপাশে বড় আকারে বিস্ফোরণ ঘটেছে। অন্যান্য ভিডিওতে বাঁধের ধ্বংসাবশেষের মধ্য দিয়ে পানি বয়ে যেতে দেখা গেছে।
মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রুশ বাহিনী ২৫০ ইউক্রেনীয় সেনা হত্যা, ১৬টি ট্যাংক, ৩টি আইএফভি (ইনফ্যান্ট্রি ফাইটিং ভেহিকল) ও ২১টি সাঁজোয়া যান (মোট ৪০টি সামরিক যান) ধ্বংস করেছে।
আজ মঙ্গলবার রুশ সংবাদমাধ্যম তাস রাশিয়ার নিয়োগ দেওয়া দনেৎস্ক অঞ্চলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান ডেনিস পুশিলিনের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, বাখমুতের পরিস্থিতি এখনো উত্তেজনাপূর্ণ।
নিহতরা হলেন—কর্নেল ভিয়াচেস্লাভ মারাকভ ও কর্নেল ইয়েভগেনি ব্রভকো। দনেৎস্ক অঞ্চলে যুদ্ধক্ষেত্রে তারা নিহত হয়েছেন।
ক্রেমলিনের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানায়, পুতিন খেরসনে সামরিক কমান্ড বৈঠকে অংশ নেন এবং লুহানস্কে জাতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদর দপ্তর পরিদর্শন করেন।
পুতিন নিজে গাড়ি চালিয়ে শহরটির বিভিন্ন প্রশাসনিক এলাকায় ঘুরে বেড়ান। তিনি বেশ কয়েক জায়গায় যাত্রা বিরতি নেন এবং শহরবাসীদের সঙ্গে আলাপ করেন।
নিহতরা হলেন—কর্নেল ভিয়াচেস্লাভ মারাকভ ও কর্নেল ইয়েভগেনি ব্রভকো। দনেৎস্ক অঞ্চলে যুদ্ধক্ষেত্রে তারা নিহত হয়েছেন।
ক্রেমলিনের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানায়, পুতিন খেরসনে সামরিক কমান্ড বৈঠকে অংশ নেন এবং লুহানস্কে জাতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদর দপ্তর পরিদর্শন করেন।
পুতিন নিজে গাড়ি চালিয়ে শহরটির বিভিন্ন প্রশাসনিক এলাকায় ঘুরে বেড়ান। তিনি বেশ কয়েক জায়গায় যাত্রা বিরতি নেন এবং শহরবাসীদের সঙ্গে আলাপ করেন।
রাশিয়ার বেসরকারি বাহিনীর বাহিনীর প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোজিন বলেছেন, ইউক্রেনের বাখমুতের যুদ্ধে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির পর রাশিয়ার ৪২টি শহরে নিয়োগ কেন্দ্র খুলেছে তার ওয়াগনার।
রুশ ভাড়াটে সেনার দল ওয়াগনার গ্রুপের প্রধান ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে লবণের খনির জন্য পরিচিত শহর সোলেদারের দখলের দাবি করেছেন। তবে শহরের কেন্দ্রে যুদ্ধ অব্যাহত থাকায় এই দাবির গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন...
পূর্ব ইউক্রেনের দনেৎস্ক অঞ্চলের শহর বাখমাত ও সোলেদার শহর ঘিরে রুশ ও ইউক্রেনীয় বাহিনীর মধ্যে তীব্র যুদ্ধ চলছে। গতকাল রোববার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এ দাবি করেন।
ইউক্রেন দেশটির দনেৎস্ক অঞ্চলে রাশিয়ার পণ্য ও সরঞ্জাম সরবরাহ কেন্দ্র লাইমান শহরের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে।
রুশ সেনা ও তাদের সমর্থিত দনবাস বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ লাইমান শহর থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করেছে।