ট্রাম্প ও তার উপদেষ্টারা আশা করছেন নিজেদের কঠোর অবস্থান থেকে সরে আসবে তেহরান। যুক্তরাষ্ট্রের বেধে দেওয়া শর্ত মেনে পরমাণু চুক্তিতে সই করতে রাজি হবে আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি নেতৃত্বাধীন প্রশাসন।
বিচারকরা একমত হয়ে রায়ের কপিতে লেখেন, ‘সরকারি কাজে নিযুক্ত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সুরক্ষা দিতে ও সরকারি সম্পদকে নিরাপদ রাখতে’ ট্রাম্প ন্যাশনাল গার্ডের চার হাজার সদস্যকে (লস অ্যাঞ্জেলেসে) ৬০...
তবে সত্যি যদি ৩৫ বছরের বেশি সময় ধরে শাসন করে আসা এই নেতার পতন হয়। তাহলে ইরানে কী হবে তা এখনো অনিশ্চিত।
ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়ার আহ্বান জানানোর পর আসিম মুনিরের সঙ্গে এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়।
ট্রাম্পের মতে, ইরান যদি যুক্তরাষ্ট্রের বেঁধে দেওয়া শর্ত মেনে পরমাণু চুক্তিতে সই করতো, তাহলে এই সংঘাত শুরুই হোত না।
‘ইরানের পরমাণু অবকাঠামোর বিরুদ্ধে ইসরায়েলের চলমান হামলায় যুক্তরাষ্ট্র যোগ দেবে কিনা?’ এমন প্রশ্নের জবাব ট্রাম্প বলেন, ‘আমি এমন কিছু আদৌ করব কিনা, তা আপনারা জানেন না।’
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জানান—ইরানের কর্মকর্তারা ‘হোয়াইট হাউসে আসতে পারেন’। যদিও তিনি বলেছেন, এটি কঠিন হবে।
আলি খামেনি বলেন, ‘যারা ইরান, এর জনগণ ও ইতিহাস সম্পর্কে জানেন তারা এমন ভাষায় হুমকি দেন না। কারণ, ইরানিরা আত্মসমর্পণ করা জাতি নয়।’
৭ নম্বর সম্বলিত সেই জার্সিতে লেখা ছিল একটি হৃদয়ছোঁয়া বার্তা, 'প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে. ট্রাম্পকে, শান্তির জন্য খেলছি।'
স্টারমার বলেন, ‘ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখা এক অর্থে এই মহাদেশ (ইউরোপ) ও আমাদের নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখার সমতুল্য’।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলে থাকছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়ালজ ও হোয়াইট হাউসের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফ। তারা সবাই শিগগির সৌদি আরবের উদ্দেশে...
যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা একটি গাড়ির দাম যদি ৫০ হাজার ডলার হয় এবং এর ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসে তাহলে ক্রেতাকে গুণতে হবে বাড়তি সাড়ে ১২ হাজার ডলার। সেই বাড়তি ডলার যাবে মার্কিন ক্রেতার পকেট থেকেই।
ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতা নেওয়ার পর বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউস সফর করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
সম্প্রতি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে গালফ অব মেক্সিকোর নাম বদলে গালফ অব আমেরিকা রেখেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তবে এই নির্দেশনা মানতে রাজি নয় এপি। এ ঘটনার সূত্রেই হোয়াইট হাউসের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি...
দুই নেতা গণমাধ্যমের কাছ থেকে আসা বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। এমন এক প্রশ্নে উঠে আসে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ।
ট্রাম্প জানান, তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও, সিআইএ পরিচালক, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক দূতকে যুদ্ধবিরতি আলোচনার দায়িত্ব দিয়েছেন।
মোদি ও তার দলের সমর্থকদের মাঝেও ইতিবাচক ভাবমূর্তি রয়েছে ট্রাম্পের।
এতে এই অঞ্চলের উত্তেজনা আরও বাড়বে এবং বড় ধরনের সংঘাতের ঝুঁকি তৈরি হবে বলে জানিয়েছে ওয়াশিংটন পোস্ট
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই নিষেধাজ্ঞা অস্বাভাবিক ও নজিরবিহীন।