গত ১৫ সেপ্টেম্বর প্রতি ডজন ডিম ১৪২ টাকা ও প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৭৯ টাকায় কেজি দরে বিক্রির ঘোষণা দেয় কৃষি বিপণন অধিদপ্তর।
পোল্ট্রি পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হওয়ায় সরকার এখন বাড়তি দামের জন্য ব্যবসায়ীদের দায়ী করছে। তারা বলছেন, বাজার পর্যবেক্ষণ জোরদার করা হবে। অসাধুদের জরিমানা করা হবে।
ঢাকার মিরপুর এলাকার খুচরা বিক্রেতা নুরুল আলম সিকদার জানান, তিনি গতকাল এক ডজন ডিম ১৬০ টাকায় বিক্রি করেছেন। এক সপ্তাহ আগে যা ছিল ১৫০ টাকা।
আদেশ জারির দিন থেকে ৩০ দিনের মধ্যে ডায়মন্ড এগকে আড়াই কোটি টাকা এবং সিপি বাংলাদেশকে এক কোটি টাকা পরিশোধ করতে হবে।
এক মাসের ব্যবধানে খামার পর্যায়ে প্রতিটি ডিমের দাম ৩ থেকে সাড়ে ৩ টাকা কমে যাওয়ায় লোকসান গুনছেন পোল্ট্রি খামারিরা।
দেশের ১০টি পোল্ট্রি ফার্ম ও পোল্ট্রি সংশ্লিষ্ট সংগঠনের বিরুদ্ধে ডিমের দাম বৃদ্ধিতে বাজারে কারসাজির অভিযোগে মামলা করেছে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন (বিসিসি)।
বিসিসির চেয়ারপার্সন প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তী দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনা পাওয়ার পর কমিটির সদস্যরা কয়েকজন ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলেছেন।
‘অসাধু ব্যবসায়ীদের মাঝে কৃত্রিম উপায়ে দাম বাড়ানোর প্রবণতা আছে। তার বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়ায়’
বিস্তারিত দেখুন স্টার নিউজবাইটসে।
বিসিসির চেয়ারপার্সন প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তী দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনা পাওয়ার পর কমিটির সদস্যরা কয়েকজন ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলেছেন।
‘অসাধু ব্যবসায়ীদের মাঝে কৃত্রিম উপায়ে দাম বাড়ানোর প্রবণতা আছে। তার বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়ায়’
বিস্তারিত দেখুন স্টার নিউজবাইটসে।
আমরা বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে রাজি আছি। কিন্তু কী...
যেসব কোম্পানি পাকা রশিদ দিচ্ছে না তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে
পোল্ট্রি পণ্যের দাম সহনীয় রাখতে ২০১০ সালে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় একটি কমিটি গঠন করেছিল।
‘এক মাসে আগে ৫০০ টাকা নিয়ে বাজারে এলে ব্যাগের অর্ধেক ভর্তি হতো না। এখন ২০০-৩০০ টাকায় ব্যাগ ভরে যাচ্ছে। চালের দাম একটু বেশি। সবজির দাম কম।...’
প্রায় ৫ বছর আগে একবার বিশ্ব ডিম দিবসে ঢাকার খামারবাড়ি এলাকায় সস্তায় ডিম কিনতে জড়ো হয়েছিলেন হাজারো মানুষ। সেদিন ক্রেতার তুলায় ডিমের সরবরাহ ছিল কম। ফলে ডিম পাওয়ার জন্য সৃষ্ট হট্টগোল সামলাতে পুলিশের...