ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় দুই জন সাংবাদিককে দোষী সাব্যস্ত করে অর্থদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার সাইবার ট্রাইবুনাল। তারা হলেন সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রার সম্পাদক এস এম মোরশেদ ও পত্রিকাটির সিনিয়র রিপোর্টার...
এক বছর নিজ বাড়িতে প্রবেশনে থাকবেন
তাদের মধ্যে ২৫৫ জন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে তাদের লেখা রিপোর্টের জন্য। অন্তত ৯৭ জন সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ৫০ জন স্থানীয় সাংবাদিক।
‘গত ফেব্রুয়ারিতে আদালত চার্জশিট গ্রহণ করেন এবং সোমবার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।’
ওই মামলার আসামিরা হলেন—রংপুরের দৈনিক বায়ান্নর আলোর সহকারী বার্তা সম্পাদক খন্দকার মিলন আল মামুন এবং নূর আলম।
খাদিজার বিরুদ্ধে দুটি মামলার অভিযোগ একই হওয়ায় কলাবাগান থানায় করা মামলা থেকে তাকে অব্যাহতির নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদারের করা মামলায় সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনের অনুপস্থিতিতে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ঢাকার এক আদালত।
দ্য ডেইলি স্টারে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, সংস্থাটি তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ ও জনবল পায়নি।
কারামুক্ত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে পরীক্ষা দিয়ে অবশেষে পশ্চিম মনিপুরীপাড়ায় বাসায় ফিরেছেন খাদিজা।
মে মাসে অন্তত ৪৫ জন সাংবাদিককে অপমান, হয়রানি ও নির্যাতন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘এ আইনের অধীনে সাংবাদিক, মানবাধিকারকর্মী, বিরোধী রাজনীতিবিদ এবং শিক্ষাবিদদের স্বাধীন মত প্রকাশের অধিকার প্রয়োগের কারণে আটক করা হয়েছে।’
সরকার এবং ক্ষমতাসীন দলের কর্মীদের সমালোচনাকারীদের মুখ বন্ধ করার পছন্দের হাতিয়ার হয়ে উঠেছে জিজিটাল নিরাপত্তা আইন।
আজ বুধবার দুপুরে রাজবাড়ী ২ নম্বর আমলি আদালতে মামলার আবেদন করেন রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ সোহেল রানা টিপু।
‘ডিজিটাল স্পেসের যথেচ্ছ অপব্যবহারের মাধ্যমে দেশ, সরকার বা কোনো ব্যক্তির মানহানি করতে দেওয়া হবে না’
গত ৩ এপ্রিল একই আইনে শাহবাগ থানায় দায়ের করা আরেকটি মামলায় ঢাকার আরেকটি আদালত থেকেও জামিন পান শামস।
এ মামলার আসামি ইশরাত জাহান রেলি অপরাধ স্বীকার করে ক্ষমা চাওয়ার পর তার উপস্থিতিতে আজ এ রায় ঘোষণা করেন আদালত।
সারা দেশে বিএনপিসহ বিরোধী মতের নেতাকর্মীদের নামে ১ লাখ ১১ হাজার ৫৪৩টির বেশি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামির সংখ্যায় প্রায় ৩৯ লাখ ৭৮ হাজার ৪৮১ জনের বেশি
আজ সোমবার দুপুরে রংপুর মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ আসিফ হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি সংশোধনের চলমান প্রক্রিয়াটিতেও সাংবাদিকদের উপেক্ষা করা হচ্ছে এবং আমলাদের হাতে এর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকছে বলে মনে হচ্ছে। সেক্ষেত্রে আমরা অনুমান করতে পারি যে এর ফলাফল কী হবে।...