শ্রীপুরের কাছে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা তারাকান্দি অভিমুখী যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন লাগে।
শেখ হাসিনা বলেন, অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জড়িত অনেক ব্যক্তি ও তাদের কর্তাদের ইতোমধ্যে আইনের আওতায় আনা হয়েছে এবং বাকিদের সর্বত্র থাকা সিসিটিভি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ যাচাই-বাছাই করে ধরা হবে।
ট্রেনে আগুনের ঘটনাকে আওয়ামী লীগের নাশকতা দাবি করে এ ঘটনা বিরোধী দলের সরকারের ওপর ক্র্যাকডাউনের অজুহাত বলে মন্তব্য করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগুনের ঘটনা নাশকতামূলক কাজ কি-না তা উদঘাটন করতে প্রধানমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন।
আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে আইপি ক্যামেরা স্থাপনের কাজ শেষ করার চেষ্টা চলছে।
আটককৃতদের বিরুদ্ধে রেলওয়ে এলাকায় ছিনতাই ও নাশকতার অভিযোগে মামলা আছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
‘মামলায় ট্রেনে নাশকতা চালিয়ে যাত্রী হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।’
‘অনেক লোকের হুড়োহুড়ির মধ্যে তারা নামতে পারেনি।’
মন্ত্রী বলেন, ‘যাত্রী হয়ে ট্রেনে উঠে আগুন দিলে রেলের পক্ষে তা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয় না।'
‘মামলায় ট্রেনে নাশকতা চালিয়ে যাত্রী হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।’
‘অনেক লোকের হুড়োহুড়ির মধ্যে তারা নামতে পারেনি।’
মন্ত্রী বলেন, ‘যাত্রী হয়ে ট্রেনে উঠে আগুন দিলে রেলের পক্ষে তা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয় না।'
'মরদেহগুলো পুড়ে যাওয়ায় বায়োমেট্রিক ব্যবস্থায় পরিচয় শনাক্ত করা যাচ্ছে না।'
মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে আজ ভোরে আগুনের ঘটনা ঘটে। ট্রেনের একটি বগি থেকে ৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস।
সকাল ৭টার দিকে চার জনের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে আসে রেলওয়ে থানা পুলিশ। তাদের মধ্যে দুজনের পরিচয় জানা গেছে।
আগুনে ট্রেনের বগির কয়েকটি সিট পুড়ে যায়।
'একটি এসি বগির ১৭টি সিট সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে।’
‘হতাহতের বিষয়ে এখনই বলা যাচ্ছে না।'
স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, ঘারিন্দা রেলস্টেশনে সিসি ক্যামেরা থাকলেও ট্রেনটির যে বগিগুলোতে আগুন লেগেছে সেই অংশ সিসি ক্যামেরার আওতার বাইরে ছিল।