এক্সের ব্যবহারকারী কমে যাওয়ার ঘটনা এবারই প্রথম না।
ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের বিমান হামলার পর এই অ্যাকাউন্টে দুইটি পোস্ট করেন খামেনি।
মি. বিস্ট - যার আসল নাম জিমি ডোনাল্ডসন - আগে বলেছিলেন ভিউ ১০০ কোটি হলেও এক্সে ভিডিও পোস্ট করাটা উপযুক্ত হবে না।
এগুলো হলো- মাইস্পেস, গুগল+ ও ভাইন।
প্রাথমিকভাবে এটি এক্সের প্রিমিয়াম প্লাস প্যাকেজের গ্রাহকরা ব্যবহার করতে পারবেন। গ্রক বটের সাইটে গেলে জানা যায়, আপাতত ভেরিফায়েড এক্স ব্যবহারকারীরা পরীক্ষামূলকভাবে এটি ব্যবহার করতে পারছেন।
প্রিমিয়াম প্লাস প্ল্যানের জন্য ব্যবহারকারীদের মাসে ১৬ মার্কিন ডলার গুণতে হবে। যার বিনিময়ে এক্সের সব ধরনের ফিচার ও সুযোগ সুবিধা পাওয়া যাবে এবং এটি থাকবে পুরোপুরি বিজ্ঞাপনমুক্ত।
আজ মঙ্গলবার প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জ জানিয়েছে, ব্যবহারকারীরা চাইলে এখন থেকে তাদের অ্যাকাউন্টের সেটিংস এ নির্ধারণ করে দিতে পারবেন যে শুধু ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টধারীরা তাদের পোস্টে রিপ্লাই...
চালুর মাত্র ৩ মাসের মাথায় গ্রাহকদের অধিকাংশই আর অ্যাপটি ব্যবহার করছেন না। অনেকের মনেই প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, কী হল থ্রেডস এর? এ লেখায় সে প্রশ্নের উত্তর খোঁজা হয়েছে।
গত বছরের অক্টোবরে ৪৪ বিলিয়ন ডলারে টুইটার কিনে নেওয়ার পর থেকে বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছেন মাস্ক। এমন কী এর নামও পালটে ‘এক্স’ রাখেন তিনি।
ভেরিফায়েড ইউজাররা দিনে ১০ হাজার টুইট ও নন-ভেরিফায়েড ইউজাররা ১ হাজার টুইট পোস্ট পড়তে পারবেন। টুইটারের বেশিরভাগ ব্যবহারকারীই নন-ভেরিফায়েড।
উদ্যোক্তাদের জন্য তার পরামর্শ, সফলতার কোনো শর্টকার্ট রাস্তা নেই। সফল হতে পরিশ্রম করতে হবে এবং নিজের লক্ষ্য অটুট থাকতে হবে।
এ লেখায় ৫টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। যাতে বোঝা যায় কোনটি সবচেয়ে নিরাপদ আর কোনটি সবচেয়ে অনিরাপদ।
‘নৈতিকতা’ ও ‘সংস্কৃতি’ ক্যাটাগরিতে সবচেয়ে খারাপ অবস্থানে আছে মেটা ও টুইটার।
বেশির ভাগ চাকরি গেছে মূলত মার্কেটিং, বিজনেস ফাংশন এবং নিয়োগ বিভাগের কর্মীদের। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই বিভাগগুলো অনেক বড় হয়ে গিয়েছিল।
এই ২ সেন্টিবিলিওনেয়ার (যাদের সম্পদ ১০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি) বেশ কয়েক মাস ধরে তালিকার শীর্ষ স্থান ধরে রাখতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করে যাচ্ছেন।
পাকিস্তান টেলিকমিউনিকেশন অথরিটির (পিটিএ) মুখপাত্র গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন যে সারা দেশে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো চালুর বিষয়ে তারা এখনো কোনো নির্দেশনা পাওয়া যায়নি।
ইতালীয়-আমেরিকান পরিবারে জন্ম লিন্ডার। তার বাবা ছিলেন পুলিশ কর্মকর্তা।
দেশটিতে টুইটার, ফেসবুক ও ইউটিউব ব্যবহারে সমস্যা দেখা দিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেক ক্ষেত্রেই বেশি লাইক পাওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতার বিষয়টি জড়িত