এই সপ্তাহান্তেই চতুর্থ দফায় জিম্মি-বন্দি বিনিময় হতে পারে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।
মুক্তি পেতে যাওয়া ইসরায়েলি চার নারী সেনা হলেন, লিরি আলবাগ (১৯), কারিনা আরিয়েভ (২০), ডেনিয়েলে গিলবোয়া (২০) এবং নামা লেভি (২০)।
বৃহস্পতিবার কাতারের আল-আরাবি সংবাদমাধ্যমকে জ্যেষ্ঠ হামাস নেতা জাহের জাবারিন জানান, ‘আগামীকাল আমরা মুক্তি পেতে যাওয়া চার জিম্মির নাম মধ্যস্থতাকারীদের জানাব।’
যুক্তরাষ্ট্রের বিদায়ী ও নির্বাচিত দুই প্রেসিডেন্টের পাশাপাশি ইসরায়েলি সংগঠন ‘হোস্টেজস অ্যান্ড মিসিং ফ্যামিলিজ ফোরাম’ও অবিলম্বে জিম্মি বিনিময় চুক্তির দাবি জানিয়ে যাচ্ছে।
নিহতের বিধবা স্ত্রী মিশাল নেতানিয়াহুর সঙ্গে দেখা করতে অস্বীকার করেন। এর আগে, তার ফোনও রিসিভ করেননি তিনি।
শনিবার গাজার দক্ষিণে রাফার একটি ভূগর্ভস্থ সুরঙ্গে ছয় ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ উদ্ধার করে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। এই ঘটনার পর থেকে বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে ইসরায়েলিরা। এই ঘটনার দুই দিন পর এলো...
জাহাজ একটি বেসামরিক যান। যদি অস্ত্র বহন করে, তখন সেটি সামরিক নৌযানে পরিণত হবে।
জাহাজটি চট্টগ্রামভিত্তিক কেএসআরএমের সহযোগী সংস্থা এসআর শিপিং লাইনসের।
ভিডিওটিতে কোনো তারিখ উল্লেখ করা নেই এবং এর দৈর্ঘ্য ৩৭ সেকেন্ড
জাহাজ একটি বেসামরিক যান। যদি অস্ত্র বহন করে, তখন সেটি সামরিক নৌযানে পরিণত হবে।
জাহাজটি চট্টগ্রামভিত্তিক কেএসআরএমের সহযোগী সংস্থা এসআর শিপিং লাইনসের।
ভিডিওটিতে কোনো তারিখ উল্লেখ করা নেই এবং এর দৈর্ঘ্য ৩৭ সেকেন্ড
তবে চলতি আলোচনায় দুই পক্ষ ঐক্যমত্যে পৌঁছাতে পারবে কী না, তা নিয়ে দেখা দিয়েছে সন্দেহ। দুই পক্ষের শর্তে রয়েছে উল্লেখযোগ্য ব্যবধান।
গাজায় নিজেদের তিন জিম্মিকে ‘ভুলবশত’ হত্যা করার কথা স্বীকার করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।
চার দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তির ফলে প্রথম ধাপে ১৩ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস।
ইসরায়েলের নির্বিচার হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ৭ হাজার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজার শিশু বলে জানিয়েছেন ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা।
মুক্তি পাওয়া দুইজনই নারী
তারা হলেন—জুডিথ রানান ও তার মেয়ে নাতালি।
জিম্মি দুই মার্কিন নাগরিককে মুক্তি দেওয়ার বিষয়টি হামাসের ‘শুভেচ্ছা’ ইঙ্গিত বলে মন্তব্য করেছেন সংগঠনটির রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য গাজী হামাদ।