কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমদানি শুল্ক সম্পূর্ণ মওকুফ করা হলে চালের দাম বৃদ্ধি রোধ করা সম্ভব হবে।
তারা মনে করেন, শুল্ক কমানো হলেও এই মুহূর্তে দেশে চালের দামে প্রভাব পড়বে না।
২০২৩ সাল থেকে শুল্ক আরোপসহ চাল রপ্তানিতে বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করে ভারত।
চালের দাম বৃদ্ধির জন্য খুচরা বিক্রেতারা দায়ী করছেন পাইকারদের; আর পাইকাররা দাবি করছেন, মিল পর্যায়ে দাম বেড়েছে।
অথচ সরবরাহ ব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীরা কোনো দায় নিচ্ছেন না। খুচরা বিক্রেতারা পাইকারদের দোষারোপ করছেন। পাইকাররা দোষারোপ করছেন মিল মালিকদের। মিল মালিকরা বলছেন, দেশের পূর্বাঞ্চলে বন্যার মধ্যে...
ব্যবসায়ীরা বলছেন, কোরবানির ঈদে ধানের দাম বেড়ে যাওয়ায় এবং রাইস মিল বন্ধ থাকায় প্রতি ৫০ কেজির বস্তায় চালের দাম ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেড়েছে।
এক কেজি চাল উৎপাদনে খরচ হয় ৫৬ টাকা ৮৮ পয়সা।
‘পলিশ করার কারণে প্রায় ১২ লাখ টন চাল অপচয় হচ্ছে।’
বস্তার ওপর মিলের নাম, উৎপাদনের তারিখ, ধান-চালের জাত লিখা থাকলেও, দাম লিখা নেই।
এক কেজি চাল উৎপাদনে খরচ হয় ৫৬ টাকা ৮৮ পয়সা।
‘পলিশ করার কারণে প্রায় ১২ লাখ টন চাল অপচয় হচ্ছে।’
বস্তার ওপর মিলের নাম, উৎপাদনের তারিখ, ধান-চালের জাত লিখা থাকলেও, দাম লিখা নেই।
‘ইতোমধ্যে চালকল, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে চালের দাম ও উৎপাদন খরচ নির্ধারণের রূপরেখা তৈরি করা হয়েছে। খাদ্য, কৃষি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় শিগগিরই বৈঠক শেষে এ বিষয়ে ঘোষণা দেয়া হবে।’
চালকল মালিকরা মন্ত্রীকে চালের বাজার স্থিতিশীল রাখার আশ্বাস দেন।
চালের দাম নিয়ে কারসাজি বন্ধে মিলগেট মূল্য চালের বস্তায় লেখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
‘খাদ্য অধিদপ্তরের মাঠপর্যায়ের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিনসহ প্রতিদিন নিজ কর্মস্থলে উপস্থিত থাকার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হলো।’
‘অবৈধ মজুতদারি যারা করে, তারা যে দলের হোক, যত শক্তিশালী লোকের আত্মীয় হোক—কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
সমিতির পক্ষ থেকে জানানো হয়, লাভের পরিমাণ নির্ধারণ করে দেওয়া হলে সমন্বয়ের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে এক সভায় বিভিন্ন জাতের চালের পাইকারি ও খুচরা দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়।