নিহতের বুকে শটগানের গুলির চিহ্ন রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন এলাকায় সিএনজি ফিলিং স্টেশনগুলোতেও দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে।
আন্তর্জাতিক অ্যারাইভাল ৪ নম্বর গেটের বোর্ডিং ব্রিজটি গত চারদিন ধরে অচল।
ন্যায্য দাম না পাওয়ায় এবং সংরক্ষণের অভাবে অনেক ব্যবসায়ী চামড়া রাস্তায় ফেলে চলে যান।
ঈদের লম্বা ছুটিতে চট্টগ্রাম নগরীর বিনোদন ও পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে নেমেছে মানুষের ঢল।
কেউ কেউ ফেলেও দিয়েছেন।
টানা বৃষ্টিপাতের কারণে আবহাওয়া অফিস পাহাড়ি এলাকায় সম্ভাব্য ভূমিধসের ব্যাপারে সতর্ক করেছে। স্থানীয় প্রশাসনকেও সতর্ক করা হয়েছে।
ওই ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানোর পর তাকে গ্রেপ্তারের দাবি ওঠে।
আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ১২৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টি না হওয়ায় অনেক এলাকায় বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। তবে চট্টগ্রাম জেলায় প্রায় ২ লাখ ৬০ হাজার মানুষ এখনো পানিবন্দি অবস্থায় আছেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
হালদা নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে নামলেও চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলার অনেক এলাকা এখনো পানির নিচে
আগামী ২৪ ঘণ্টায় ফেনী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম জেলার মুহুরী, ফেনী, গোমতী, হালদা নদী সংলগ্ন নিম্নাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।
হাটহাজারী উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
ফেনী ও চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে পানি বাড়লেও নৌকার অভাবে উদ্ধার করা যাচ্ছে না অনেককে। তবে বানভাসিদের উদ্ধারে এগিয়ে এসেছে বিভিন্ন ব্যক্তি ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
এছাড়া ফটিকছড়ি, রাউজান, লোহাগড়া, সাতকানিয়া, চন্দনাইশ, মিরসরাই ও সীতাকুন্ডসহ বিভিন্ন উপজেলায় পাহাড়ি ঢলের কারণে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে পানিতে ফেনীর ফাজিলপুর এলাকায় রেললাইনের একটি অংশ ডুবে যায়। তাছাড়া পানি তোড়ে লাইন থেকে পাথর ও মাটি সরে গেছে।
ফটিকছড়ির উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক চৌধুরী জানান, ইতোমধ্যে বন্যায় এ উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের বাসিন্দারা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
বুধবার বিকাল ৩টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে ২২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
তাকে কক্সবাজারে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে র্যাব।