গাজায় নিহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।
এই প্রদর্শনীর নাম দেওয়া হয়েছে ‘গাজা-ফিলিস্তিন: মানবতার সংকট, ন্যায়বিচারের জন্য আর্তনাদ।’
গাজায় যেতে অস্বীকৃতি জানানো সেনার বর্ণনায় উঠে এসেছে গাজায় ১৪ মাস ধরে চলা ইসরায়েলি গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের ভয়াবহতা।
গত সপ্তাহে কায়রোয় হামাস ও ফাতাহর কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনায় চুক্তির বিষয়গুলো সম্পর্কে উভয় পক্ষ একমত হয়েছে।
‘এই কঠিন সিদ্ধান্ত এমন সময়ে নেওয়া হলো, যখন গাজায় খাদ্যাভাব তীব্র রূপ ধারণ করছে। মানবিক সহায়তা সরবরাহ কখনই এত বিপজ্জনক ও দুর্বিষহ হওয়া উচিত না।’
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, সীমান্ত অঞ্চলে তারা গুলি চালিয়েছে এবং রকেট ছুড়েছে, কারণ সেখানে সন্দেহভাজনদের দেখা গেছিল।
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান
ইয়েমেনের আল মাসিরাহ টিভির বরাত দিয়ে এএফপি জানায়, রাজধানী সানার দক্ষিণে অবস্থিত আল সাবিন জেলা লক্ষ্য করে তিন দফা মার্কিন ও ব্রিটিশ বিমান হামলা হয়েছে।
পশ্চিমা বার্তা সংস্থা ও সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয়, মধ্যস্থতাকারীর দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার পাশাপাশি দোহায় হামাসের রাজনৈতিক কার্যালয় বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে কাতার। বিবৃতিতে এই দাবিকে নাকচ করেছে...
এক সেনা লাউডস্পিকারে আরবিতে বলেন, ’১৬ বা তার চেয়ে বেশি বয়সী সব পুরুষ মাথার উপর দুই হাত তুলে দাঁড়ান’।
ইসরায়েলের দাবি, হামাস কর্মীরা আল-শিফা হাসপাতালে লুকিয়ে আছে এবং এই হাসপাতালটির নিচেই ফিলিস্তিনি এই সংগঠনটির ভূগর্ভস্থ সুড়ঙ্গ নেটওয়ার্কের মূল নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র।
এ ছাড়া পৃথক ঘটনায় খান ইউনিসে ১০ ফিলিস্তিনি ও গাজায় ২ ইসরায়েলি সেনা নিহত হন।
সিপিজে ১৯৯২ সাল থেকে এ ধরনের তথ্য সংগ্রহ ও নথিবদ্ধ করার পর এতো অল্প সময়ে এতজন সাংবাদিক মৃত্যুর আর কোনো নজির নেই।
বোমাহামলায় আল-সালাম মসজিদ ‘ধ্বংস’ হয়েছে বলে জানিয়েছে ওয়াফা। যার ফলে ৭ অক্টোবর থেকে শুরু করে আজকে পর্যন্ত নির্বিচার বোমাবর্ষণে গাজার মোট ৬০টি মসজিদ ধ্বংস করল ইসরায়েল।
গাজার আল-শিফা ও আল-কুদস হাসপাতাল রোববার জানিয়েছে, কার্যক্রম বন্ধ করতে তারা বাধ্য হয়েছে। উত্তর গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালের কার্যক্রমও বন্ধ হয়ে গেছে।
‘ইসরায়েলের প্রথম অগ্রাধিকার হলো হামাসকে ধ্বংস করা। একবার সেটি করা গেলে সন্ত্রাসবাদের পুনরুত্থান এড়াতে সেখানে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর এক ধরনের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে হবে।’
‘এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে দেশটিকে যুক্ত করতে হবে তা হলো যুক্তরাষ্ট্র। তাদের প্রভাব রয়েছে ইসরায়েলের ওপর’,
এই বিক্ষোভের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে যুক্তরাজ্যের কট্টর ডানপন্থী দলের সদস্যরা সমাবেশস্থলে জমায়েত হয়ে পুলিশের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে পড়েন।
এর আগে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা জানান, হাসপাতালে জ্বালানি সংকট ও অক্সিজেনের অভাবে ২ নবজাতক মারা গেছে এবং বাকিদের জীবনও ঝুঁকিতে আছে।