দেশব্যাপী বিক্ষোভ, কারফিউ, রাজনৈতিক পরিবর্তন ও পরবর্তী অনিশ্চয়তার কারণে গত তিন মাস ইস্পাত খাতের জন্য আশাব্যঞ্জক ছিল না।
এ ব্যাপারে প্রজ্ঞাপন জারির প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন।
রোববার দুপুরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে একথা জানানো হয়।
জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানান তিনি।
ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও নরসিংদী জেলায় এই সিদ্ধান্ত কার্যকর থাকবে।
এটি যে শুধু দেশের ইমেজ সংকট তৈরি করবে তা নয়। এই দেরি রপ্তানিকারকদের কম দামে পণ্য বিক্রিতে বাধ্য করতে পারে।
সাধারণত যে কোনো সহিংসতার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব থাকে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় অর্থনীতির বিভিন্ন খাত।
‘আর্থিক ক্ষতির বাইরেও দেশ যে ভাবমূর্তির সংকটে পড়েছে তা পরিমাপ করা যায় না। কারণ গত কয়েক সপ্তাহে দেশের সুনাম মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’
দেশব্যাপী কারফিউ জারি ও পাঁচ দিন ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন সংশ্লিষ্টরা।
সবচেয়ে বেশি চোখে পড়েছে ব্যক্তিগত যানবাহন।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা আগে প্রতি লিটারের দাম ৫২ টাকা দিতে পারলেও এখন ৫০ টাকা দিচ্ছেন বলে জানান তিনি।
কিছু কিছু এটিএম বুথের সামনেও গ্রাহকদের লাইন দেখা গেছে
ইতোমধ্যে সীমিত পরিসরে ইন্টারনেট সেবা চালু হয়েছে।
শ্রীলঙ্কার বাণিজ্যিক রাজধানী কলম্বোয় শুক্রবার বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ এবং জল কামান ব্যবহার করেছে পুলিশ। একইসঙ্গে শহরটিতে কারফিউ জারি করা হয়েছে বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে...